জামাতের ডাকা হরতালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কানসাটে পুলিশের উপর হামলা ও দোকানপাট ভাঙ্গচুর মামলার এজাহারভুক্ত আসামী শিবগঞ্জের শাহবাজপুর ইউনিয়ন জামাত নেতা আতাউর রহমানকে ধরতে গিয়ে বুধবার রাতে জামাত-শিবিরের হামলার শিকার হয়েছে পুলিশ। কমান্ডো স্টাইলে চালানো এই হামলায় দুই পুলিশসহ ৩ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। হামলাকারীরা এ সময় পুলিশের একটি পিক-আপ ভ্যানসহ মটরসাইকেল ভাঙ্গচুর করে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, গত ৩ ডিসেম্বর জামাতের ডাকা হরতালের দিন শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট বাজার এলাকায় দোকানপাট ভাঙ্গচুর ও পুলিশের উপর হামলার অন্যতম আসামী জামাত নেতা ও স্থানীয় মসজিদের ইমাম আতাউর রহমানকে ধরার জন্য বুধবার রাত ৯টার দিকে শিবগঞ্জ পুলিশের একটি দল আতাউরের বাড়ী শিবগঞ্জের শাহবাজপুর ইউনিয়নের পারদিলালপুরে অভিযান চালায়। পুলিশ আতাউরের বাড়ী ঘিরে ফেললে জামাত শিবির নেতা-কর্মীরা মোবাইল ফোনে তাদের সমর্থকদের খবর দেয়। এমনকি মসজিদরে মাইক ব্যবহার করে তাদের ডেকে নেয়। সংঘবদ্ধ জামাত-শিবির কর্মীরা অর্তকিত হামলা চালায় অভিযানে যাওয়া পুলিশের উপর। হামলাকারীরা একটি পিক-আপ ভ্যান ও ৩টি মটরসাইকেল ভাঙ্গচুর করে। এ সময় তারা পুলিশের মোবাইল ফোনও ছিনিয়ে নেয়। হামলায় শিবগঞ্জ থানার এসআই খাইরুল ইসলাম, এএসআই নান্নু মিয়া ও আবুল কালাম আজাদ নামের একজন পথচারী আহত হয়। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রত্যক্ষদর্শী কালেরকণ্ঠকে জানান, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর এলাকা শাহবাজপুরে পুলিশের উপর জামাত-শিবিরের হামলাটি ছিল অর্তকিত। লাঠি-সোঠা নিয়ে হটাৎ হামলায় পুলিশ পিছু হটলে এসআই খাইরুল পুলিশের গাড়িতে উঠতে ব্যর্থ হয়। এ সময় তারা তাকে ধরে ফেলে গণপিটুনি দেয় এবং মারাত্মকভাবে আহত করে। তিনি জানান, হামলাকারীরা মসজিদের মাইক ব্যবহারের সময় ‘এলাকায় ডাকাত পড়েছে’ বলেও উল্লেখ করে।
এদিকে, খবর পেয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এজেডএম শারজিল হাসান, শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জমির উদ্দীনসহ অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে। তবে সূত্র জানিয়েছে, পুলিশের মটর সাইকেল ঘটনাস্থলেই ফেলে রেখে আসে।
শিবগঞ্জ থানার ওসি জানান, এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার ৩৬ জনের নাম উল্লেখ করে আরো অজ্ঞাত ৬ শ জন মোট ৬৩৬ জনকে আসামী করে একটি মামলা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, গত ৩ ডিসেম্বর জামাতের ডাকা হরতালের দিন শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট বাজার এলাকায় দোকানপাট ভাঙ্গচুর ও পুলিশের উপর হামলার অন্যতম আসামী জামাত নেতা ও স্থানীয় মসজিদের ইমাম আতাউর রহমানকে ধরার জন্য বুধবার রাত ৯টার দিকে শিবগঞ্জ পুলিশের একটি দল আতাউরের বাড়ী শিবগঞ্জের শাহবাজপুর ইউনিয়নের পারদিলালপুরে অভিযান চালায়। পুলিশ আতাউরের বাড়ী ঘিরে ফেললে জামাত শিবির নেতা-কর্মীরা মোবাইল ফোনে তাদের সমর্থকদের খবর দেয়। এমনকি মসজিদরে মাইক ব্যবহার করে তাদের ডেকে নেয়। সংঘবদ্ধ জামাত-শিবির কর্মীরা অর্তকিত হামলা চালায় অভিযানে যাওয়া পুলিশের উপর। হামলাকারীরা একটি পিক-আপ ভ্যান ও ৩টি মটরসাইকেল ভাঙ্গচুর করে। এ সময় তারা পুলিশের মোবাইল ফোনও ছিনিয়ে নেয়। হামলায় শিবগঞ্জ থানার এসআই খাইরুল ইসলাম, এএসআই নান্নু মিয়া ও আবুল কালাম আজাদ নামের একজন পথচারী আহত হয়। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রত্যক্ষদর্শী কালেরকণ্ঠকে জানান, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর এলাকা শাহবাজপুরে পুলিশের উপর জামাত-শিবিরের হামলাটি ছিল অর্তকিত। লাঠি-সোঠা নিয়ে হটাৎ হামলায় পুলিশ পিছু হটলে এসআই খাইরুল পুলিশের গাড়িতে উঠতে ব্যর্থ হয়। এ সময় তারা তাকে ধরে ফেলে গণপিটুনি দেয় এবং মারাত্মকভাবে আহত করে। তিনি জানান, হামলাকারীরা মসজিদের মাইক ব্যবহারের সময় ‘এলাকায় ডাকাত পড়েছে’ বলেও উল্লেখ করে।
এদিকে, খবর পেয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এজেডএম শারজিল হাসান, শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জমির উদ্দীনসহ অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে। তবে সূত্র জানিয়েছে, পুলিশের মটর সাইকেল ঘটনাস্থলেই ফেলে রেখে আসে।
শিবগঞ্জ থানার ওসি জানান, এ ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার ৩৬ জনের নাম উল্লেখ করে আরো অজ্ঞাত ৬ শ জন মোট ৬৩৬ জনকে আসামী করে একটি মামলা হয়েছে।