চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার সাহেবের ঘাটে নির্মাণাধীন দ্বিতীয় মহানন্দা সেতুর নির্মাণ কাজের নির্দ্ধারিত সময় সীমা ইতোমধ্যে অতিক্রম করেছে। এখনও কাজ বাকী রয়েছে ২৫ ভাগ। এই ২৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন করার জন্য সময় সীমা আরো ৬ মাস বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মহাজোট সরকারের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ি জেলা ও উপজেলা সদরের সঙ্গে চরাঞ্চলের ৭টি ইউনিযনের জনসাধারণের যোগাযোগের জন্য এই সেতুটি নির্মাণ শুরু করা হয়। ২০১১ সালের ২৩ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫৪৬.৬০ মিটার লম্বা এবং ৮মিটার প্রস্থ এই সেতুটির নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। নির্মাণের সময় সীমা ছিল আড়ই বছর।
এ ব্যাপারে বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম মতিউর রহমান বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বন্যা, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নির্ধারিত সময়ে মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করা যায়নি। এ ছাড়া ভূমি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে এ্যাপ্রোচ রাস্তার কাজও সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। আর এ জন্য আগামী জুন পর্যন্ত সময় সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। চরাঞ্চলের ইসলামপুর, শাহজাহানপুর, দেবীনগর, চরবাগডাঙ্গাসহ ৭টি ইউনিয়নের লাখ লাখ মানুষের দীর্ঘ দিনের প্রাণের দাবি এই সেতুটি নতুন সময় সীমার মধ্যে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে জনসাধারণের চলাচলের জন্য খুলে দেয়া সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সে মোতাবেক এতদিনে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন সময় হরতাল এবং বন্যার কারণে কাজে বিঘœ ঘটে। ফলে নির্ধারিত সময়ে কাজ সম্পন্ন করা যায়নি। এখন পর্যন্ত ৭৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নাভানার কর্মকর্তা সাধন কুমার পাল জানিয়েছেন। বাকী ২৫ থেকে ৩০ ভাগ কাজ চলেছে। ৫২ গার্ডারের মধ্যে মাত্র ১৮ টি, ডেস্কস্ল্যাব ১৩ টির মধ্যে ১টি তৈরী হয়েছে। মাটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৫০ ভাগ। ব্লক তৈরী বাকী রয়েছে ১০ ভাগ।
মহাজোট সরকারের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ি জেলা ও উপজেলা সদরের সঙ্গে চরাঞ্চলের ৭টি ইউনিযনের জনসাধারণের যোগাযোগের জন্য এই সেতুটি নির্মাণ শুরু করা হয়। ২০১১ সালের ২৩ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫৪৬.৬০ মিটার লম্বা এবং ৮মিটার প্রস্থ এই সেতুটির নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। নির্মাণের সময় সীমা ছিল আড়ই বছর।
এ ব্যাপারে বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম মতিউর রহমান বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বন্যা, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নির্ধারিত সময়ে মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করা যায়নি। এ ছাড়া ভূমি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে এ্যাপ্রোচ রাস্তার কাজও সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। আর এ জন্য আগামী জুন পর্যন্ত সময় সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। চরাঞ্চলের ইসলামপুর, শাহজাহানপুর, দেবীনগর, চরবাগডাঙ্গাসহ ৭টি ইউনিয়নের লাখ লাখ মানুষের দীর্ঘ দিনের প্রাণের দাবি এই সেতুটি নতুন সময় সীমার মধ্যে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে জনসাধারণের চলাচলের জন্য খুলে দেয়া সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সে মোতাবেক এতদিনে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন সময় হরতাল এবং বন্যার কারণে কাজে বিঘœ ঘটে। ফলে নির্ধারিত সময়ে কাজ সম্পন্ন করা যায়নি। এখন পর্যন্ত ৭৫ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নাভানার কর্মকর্তা সাধন কুমার পাল জানিয়েছেন। বাকী ২৫ থেকে ৩০ ভাগ কাজ চলেছে। ৫২ গার্ডারের মধ্যে মাত্র ১৮ টি, ডেস্কস্ল্যাব ১৩ টির মধ্যে ১টি তৈরী হয়েছে। মাটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে ৫০ ভাগ। ব্লক তৈরী বাকী রয়েছে ১০ ভাগ।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন