সোমবার গভীর রাতে স্বপ্নপুরী রেস্টহাউজ থেকে এমদাদকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের ছবি ও ভিডিও দেখে তাকে সনাক্ত করা হয় বলে এই পুলিশ কর্মকর্তা জানান। গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ চলাকালে পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় দর্জির দোকানি বিশ্বজিতকে। ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী এই হামলা চালায় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে গত ১২ ডিসেম্বর এমদাদুলসহ সাবেক দুই ছাত্রের সনদ বাতিল করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সেদিন অন্য তিন ছাত্রকেও স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে আরো চার ছাত্রকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়। দুপুরে মহানগর
পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে মুনীরুল ইসলাম জানান, এমদাদুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ হয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।তার বাবার নাম আকরাম আলী। বাড়ি যশোরের শার্শা উপজেলার পাঁচকাইবা গ্রামে। ২০১১ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে স্নাতক ডিগ্রি নেয় এমদাদ।