মোঃ মাহ্ফুজুর রহমান, রাজশাহীঃ খাদ্যে ভেজাল, তিকর রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রণ ও জনস্বাস্থ্যের হুমকি প্রতিরোধকল্পে জনসচেতনতা বৃদ্ধির ল্েয নগরীতে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে নগরীর জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে জেলা প্রশাসন রাজশাহীর সহযোগিতায় এ সভার আয়োজন করে জেলা তথ্য অফিস রাজশাহী।
রাজশাহী জেলা প্রশাসনের উপ-সচিব দেওয়ান আব্দুস সামাদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য (রাজশাহী-২) ফজলে হোসেন বাদশা। এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার শাহ গোলাম মাহমুদ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরণ অধিদপ্তর রাজশাহীর উপ-পরিচালক সুকুমার চন্দ্র কুন্ডু, কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর রাজশাহীর উপ-পরিচালক নুরুল আমীন, বিএসটিআই রাজশাহীর উপ-পরিচালাক রেজাউল করিম সরকার, জেলা তথ্য অফিস রাজশাহীর উপ-পরিচালক ফরহাদ হোসেন, সম্পাদক দৈনিক সোনালী সংবাদ লিয়াকত আলী, নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক সোনারদেশ আকবারুল হাসান মিল্লাত, রাজশাহী দোকান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক গোলাম সারওয়ার স্বপন, রাজশাহী জেলা ক্যাবের সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মামুন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল বা তিকর রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রণ বন্ধ করতে বিএসটিআই এবং ভোক্তা অধিকার সংরণ অধিদপ্তরকে আরও শক্তিশালি হতে হবে। ঠিক একই সাথে যারা ভেজাল রোধে কাজ করে থকে তাদেরও দ ও পারদর্শী কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, স¤প্রতি ভোক্তা অধিকার আইন পাশ হয়েছে। আর এই আইনকে বাস্তবায়ন করার জন্য ব্যবসায়ী মহলসহ সাধারন জনগনকে সচেতন হতে হবে।
ভেজাল বিরোধী আইন সম্পর্কে এমপি বাদশা বলেন, আমাদের দেশে বর্তামনে যে ভেজাল বিরোধী আইন রয়েছে তা আরও কঠোর করা প্রয়োজন। যে সকল অসাধু ব্যবসায়ী খাদ্যে ভেজাল মেশায় তারা যেন কোনভাবেই আইনের ফাক-ফোকড়ে ছাড় না পায় সেজন্য আদালতকেউ কিছুটা উদ্ভুর্দ্ধ করা প্রয়োজন বলে তিনি জানান। খাদ্যদ্রব্য পরিবহন সমস্যার কথা তুলে ধরে এমপি বলেন, খাদ্যদ্রব্য পরিবহনে বিশেষ সুবিধা থাকা দরকার। উদাহরণ স্বরূপ তিনি বলেন, রাজশাহীর তরতাজা কাঁচা সবজি, তাজা মাছ, বিভিন্ন ফল ট্রাকযোগে ঢাকায় নেয়ার পথে যমুনা সেতুতে চেকিং এর জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা আটকে থাকতে হচ্ছে। ফলে এই অতিরিক্ত সময়ে প্রচুর পরিমানে খাদ্যদ্রব্য নষ্ট হচ্ছে। এই সমস্যা দূর করতে রেল’কে কাজে লাগানোর কথা বলেন তিনি। ঢাকাগামী ট্রেনের সাথে শুধুমাত্র খাদ্যদ্রব্য পরিবহনের জন্য একটি বা দুটি বগি সংযুক্ত করতে পারলে খাদ্যদ্রব্য পরিবহন সমস্যা কিছুটা দূর হবে বলে জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, মাঝে মাঝে মোবাইল কোট করে ফাইন বা জেলা-জমিমানা করে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। এর জন্য প্রয়োজন জন সচেতনতা। আর সেজন্য এ ধরনের আলোচনা সভা মিলনায়তনের চার দেয়ালের মাঝে অয়োজন না করে জন সম্মুখে বা বাজার এলাকায় আয়োজনের পরামর্শও দেন তিনি। এছাড়াও উক্ত আলোচনা সভায় রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের কোন প্রতিনিধি উপস্থিত না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেন এমপি ফজলে হোসেন বাদশা। এর আগে, জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে একটি বর্ণাঢ্য র্যালীর বের করা হয়। র্যালীটি জেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদণি শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে এসে শেষ হয়। এছাড়াও, দুপুর ১২ টা হতে বেলা ৪টা পর্যন্ত মহানগরের বিভিন্ন স্থানে জেলা তথ্য অফিসের শিল্পীবৃন্দ কর্তৃক ট্রাকযোগে বিষয়ভিত্তিক ও জনসচেতনতা মূলক ভ্রাম্যমান সংগীত পরিবেশন করা হয়।
রাজশাহী জেলা প্রশাসনের উপ-সচিব দেওয়ান আব্দুস সামাদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য (রাজশাহী-২) ফজলে হোসেন বাদশা। এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পলিশের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার শাহ গোলাম মাহমুদ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরণ অধিদপ্তর রাজশাহীর উপ-পরিচালক সুকুমার চন্দ্র কুন্ডু, কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর রাজশাহীর উপ-পরিচালক নুরুল আমীন, বিএসটিআই রাজশাহীর উপ-পরিচালাক রেজাউল করিম সরকার, জেলা তথ্য অফিস রাজশাহীর উপ-পরিচালক ফরহাদ হোসেন, সম্পাদক দৈনিক সোনালী সংবাদ লিয়াকত আলী, নির্বাহী সম্পাদক দৈনিক সোনারদেশ আকবারুল হাসান মিল্লাত, রাজশাহী দোকান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক গোলাম সারওয়ার স্বপন, রাজশাহী জেলা ক্যাবের সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মামুন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল বা তিকর রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রণ বন্ধ করতে বিএসটিআই এবং ভোক্তা অধিকার সংরণ অধিদপ্তরকে আরও শক্তিশালি হতে হবে। ঠিক একই সাথে যারা ভেজাল রোধে কাজ করে থকে তাদেরও দ ও পারদর্শী কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, স¤প্রতি ভোক্তা অধিকার আইন পাশ হয়েছে। আর এই আইনকে বাস্তবায়ন করার জন্য ব্যবসায়ী মহলসহ সাধারন জনগনকে সচেতন হতে হবে।
ভেজাল বিরোধী আইন সম্পর্কে এমপি বাদশা বলেন, আমাদের দেশে বর্তামনে যে ভেজাল বিরোধী আইন রয়েছে তা আরও কঠোর করা প্রয়োজন। যে সকল অসাধু ব্যবসায়ী খাদ্যে ভেজাল মেশায় তারা যেন কোনভাবেই আইনের ফাক-ফোকড়ে ছাড় না পায় সেজন্য আদালতকেউ কিছুটা উদ্ভুর্দ্ধ করা প্রয়োজন বলে তিনি জানান। খাদ্যদ্রব্য পরিবহন সমস্যার কথা তুলে ধরে এমপি বলেন, খাদ্যদ্রব্য পরিবহনে বিশেষ সুবিধা থাকা দরকার। উদাহরণ স্বরূপ তিনি বলেন, রাজশাহীর তরতাজা কাঁচা সবজি, তাজা মাছ, বিভিন্ন ফল ট্রাকযোগে ঢাকায় নেয়ার পথে যমুনা সেতুতে চেকিং এর জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা আটকে থাকতে হচ্ছে। ফলে এই অতিরিক্ত সময়ে প্রচুর পরিমানে খাদ্যদ্রব্য নষ্ট হচ্ছে। এই সমস্যা দূর করতে রেল’কে কাজে লাগানোর কথা বলেন তিনি। ঢাকাগামী ট্রেনের সাথে শুধুমাত্র খাদ্যদ্রব্য পরিবহনের জন্য একটি বা দুটি বগি সংযুক্ত করতে পারলে খাদ্যদ্রব্য পরিবহন সমস্যা কিছুটা দূর হবে বলে জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, মাঝে মাঝে মোবাইল কোট করে ফাইন বা জেলা-জমিমানা করে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। এর জন্য প্রয়োজন জন সচেতনতা। আর সেজন্য এ ধরনের আলোচনা সভা মিলনায়তনের চার দেয়ালের মাঝে অয়োজন না করে জন সম্মুখে বা বাজার এলাকায় আয়োজনের পরামর্শও দেন তিনি। এছাড়াও উক্ত আলোচনা সভায় রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের কোন প্রতিনিধি উপস্থিত না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেন এমপি ফজলে হোসেন বাদশা। এর আগে, জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে একটি বর্ণাঢ্য র্যালীর বের করা হয়। র্যালীটি জেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদণি শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে এসে শেষ হয়। এছাড়াও, দুপুর ১২ টা হতে বেলা ৪টা পর্যন্ত মহানগরের বিভিন্ন স্থানে জেলা তথ্য অফিসের শিল্পীবৃন্দ কর্তৃক ট্রাকযোগে বিষয়ভিত্তিক ও জনসচেতনতা মূলক ভ্রাম্যমান সংগীত পরিবেশন করা হয়।