শিবগঞ্জে চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসায় কলেজ ছাত্র সুমনকে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে।মামলা করায় বাদীকে ও বাদীর পরিবারকে মামলা প্রত্যাহারের জন্য আসামী পরে হুমকি অব্যাহত রয়েছে।
এলাকাবাসী ও মামলা সুত্রে জানা গেছে,গত ২৪ নভেম্বর উপজেলার চল্লিশ রশিয়া গ্রামের জোবদুলের কলেজ পড়ুয়া ছেলে মাসুদ রানা সুমন(২৫)সড়ক র্দুঘটনায় আহত হলে শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরার্মশ মত রাজশাহী হাসপাতাল যাবার পথে জামায়াত শিবির পরিচালিত শিবগঞ্জ হেল্থ কেয়ার কিনিকের এক্সরেম্যান ও জাল মাছমারী গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে কাউসার নিজেকে একজন ভাল চিকিৎসক বলে তাদের রাজশাহী যাওয়া বন্ধ করে দেয়,এবং রোগীর পায়ে পর পর ৮টি ইনজেকশন পুশ করে ভাঙ্গাস্থানে ব্যান্ডিজ করে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ৭ দিন পর আবার আসতে হবে বলে পাঠিয়ে দেয়।২দিনের মধ্যে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে ২৬ নভেম্বর ডাঃ সামিল উদ্দীন আহম্মেদ শিমুলের পরার্মশে রাজশাহী হাসপাতাল পাঠানো হয়,এবং সেই হাসপাতালের পরামর্শে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে র্ভতি করার পর সুমনের পা কেটে ফেলতে হয়েছে।বর্তমানে সুমন পঙ্গুত্ব বরন অবস্থায় নিজ বাড়িতে মানবেতর ভাবে জীবন যাপন করছে।সুমন এই বছরের এইচ এস সি পরীক্ষার্থী হলেও আর্থিক সংকট ওশারীরিক কারণে পরীায় অংশ গ্রহন করতে পারবেনা বলে কান্না জড়িত কন্ঠে চাঁপাইনবাবগঞ্জনিউজকে জানায়।
সুমনের পিতা বি আর ডি বির পিয়ন জোবদুল জানান,কাউসারের ভুলের কারণে ছেলে পঙ্গু হয়েছে,এতে আমি অর্থনৈতিক প্রায় ৫লাধিক টাকা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি।এব্যাপারে গত ৩১-১২-১২ ইং তারিখে শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা (মামলা নং ৫৪ )করার প্রেক্ষিতে পুলিশ আসামী ধরলে ও কিছুক্ষন পর অঞ্জাত কারনে ছেড়েদেয়।বর্তমানে আাসামী পক্ষ আমাকে ও আমার পরিবারকে প্রাণনাশ সহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিচ্ছে।এব্যপারে থানায় জি ডি করেছি, যাহার নং ৮৪৯,তাং ১৯-০২-১৩ ইং।
তিনি আরো জানান,জামায়াত নেতা গোলাম আজম. কাজী মানসুর ও শান্ত আমাকে এখনো হুমকি দেয়া অব্যাহত রেখেছে।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জমির উদ্দিন আহমেদ বলেন ঘটনাটি আমার জানা না থাকলেও তদন্ত কারী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে সঠিক তদৎপূর্বক আইনুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
অন্যদিকে থানা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মতিউর রহমান বলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাইরের কোন রোগী ও চিকিৎসক সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে পারবো না।
এলাকাবাসী ও মামলা সুত্রে জানা গেছে,গত ২৪ নভেম্বর উপজেলার চল্লিশ রশিয়া গ্রামের জোবদুলের কলেজ পড়ুয়া ছেলে মাসুদ রানা সুমন(২৫)সড়ক র্দুঘটনায় আহত হলে শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরার্মশ মত রাজশাহী হাসপাতাল যাবার পথে জামায়াত শিবির পরিচালিত শিবগঞ্জ হেল্থ কেয়ার কিনিকের এক্সরেম্যান ও জাল মাছমারী গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে কাউসার নিজেকে একজন ভাল চিকিৎসক বলে তাদের রাজশাহী যাওয়া বন্ধ করে দেয়,এবং রোগীর পায়ে পর পর ৮টি ইনজেকশন পুশ করে ভাঙ্গাস্থানে ব্যান্ডিজ করে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ৭ দিন পর আবার আসতে হবে বলে পাঠিয়ে দেয়।২দিনের মধ্যে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে ২৬ নভেম্বর ডাঃ সামিল উদ্দীন আহম্মেদ শিমুলের পরার্মশে রাজশাহী হাসপাতাল পাঠানো হয়,এবং সেই হাসপাতালের পরামর্শে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে র্ভতি করার পর সুমনের পা কেটে ফেলতে হয়েছে।বর্তমানে সুমন পঙ্গুত্ব বরন অবস্থায় নিজ বাড়িতে মানবেতর ভাবে জীবন যাপন করছে।সুমন এই বছরের এইচ এস সি পরীক্ষার্থী হলেও আর্থিক সংকট ওশারীরিক কারণে পরীায় অংশ গ্রহন করতে পারবেনা বলে কান্না জড়িত কন্ঠে চাঁপাইনবাবগঞ্জনিউজকে জানায়।
সুমনের পিতা বি আর ডি বির পিয়ন জোবদুল জানান,কাউসারের ভুলের কারণে ছেলে পঙ্গু হয়েছে,এতে আমি অর্থনৈতিক প্রায় ৫লাধিক টাকা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি।এব্যাপারে গত ৩১-১২-১২ ইং তারিখে শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা (মামলা নং ৫৪ )করার প্রেক্ষিতে পুলিশ আসামী ধরলে ও কিছুক্ষন পর অঞ্জাত কারনে ছেড়েদেয়।বর্তমানে আাসামী পক্ষ আমাকে ও আমার পরিবারকে প্রাণনাশ সহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিচ্ছে।এব্যপারে থানায় জি ডি করেছি, যাহার নং ৮৪৯,তাং ১৯-০২-১৩ ইং।
তিনি আরো জানান,জামায়াত নেতা গোলাম আজম. কাজী মানসুর ও শান্ত আমাকে এখনো হুমকি দেয়া অব্যাহত রেখেছে।
এব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জমির উদ্দিন আহমেদ বলেন ঘটনাটি আমার জানা না থাকলেও তদন্ত কারী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে সঠিক তদৎপূর্বক আইনুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
অন্যদিকে থানা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মতিউর রহমান বলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাইরের কোন রোগী ও চিকিৎসক সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে পারবো না।