আগামী কমিটিতে সভাপতি/সম্পাদকের পদেও জন্য চলছে জোর তৎপরতা
শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ শিবগঞ্জে দীর্ঘ ৯বছর আগের গঠিত কমিটি দিয়ে চলছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম। ফলে একদিকে যেমন দলের অবস্থা নাজুক হয়েছে, তেমনি দলের অনেক কর্মী নতুন কমিটি গঠনের জন্য তীর্থের কাকের মত তাকিয়ে রয়েছে।
দলীয় সূত্র জানা গেছে, গত ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসে শিবগঞ্জ স্টেডিয়াম মাঠে কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম আঃ জলিল ও বর্তমান স্বরাষ্ট মন্ত্রী ডাঃ এ বি এম মহিউদ্দিন খান আলমগীর সহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সহস্রধীক কর্মীদের উপস্থিতিতে স্বাধীনতা উত্তরকালে প্রথম বারের মত প্রত্য ভোটে শিবগঞ্জ পৌরসভাধীন মোহাঃ আঃ লতিফ( আমিনুল খান) কে সভাপতি ও মনাকষা ইউনিয়নাধীন মির্জা শাহাদাত হোসেন খুররমকে সাধারন সম্পাদক করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়। পরে জেলা সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ ) আলহাজ মোহাঃ এনামুল হক ( বর্তমানে বিদ্যুূত প্রতিমন্ত্রী )এর সাথে পরামর্শ করে কমিটির অন্যান্য পদগুলি পুরন করা হয়। এতে সংগঠনিক পদে স্থান পায় মোহাঃ হাবিবুর রহমান চৌধূরী (মজনু রাজাকার)ও মোহাঃ কিবরিয়া এবং প্রচার ও দপ্তর সম্পাদক পদে স্থান পায় বর্তমান প্রতিমন্ত্রীর এ পি এস সাবেক শিবির নেতা মোহাঃ মাহমুদুর রহমান বাবু। উল্লেখ্য যে কমিটির অন্যান্য পদগুলি ইচ্ছা মত দেয়ায় কিছুটা হলে ও স্বেচছাচারিতার ছবি ফুটে উঠে। দল গোছানোর কাজ শুরু করতে না করতেই শুরু হয় ১/১১ । ফলে প্রায় নেতাই চুপসে যায়, এমনকি কেউ কেউ গা ঢাকা দেয়। থমকে যায দলের কাজ। ২০০৮ সালের সংসদ নির্র্বাচনে বর্তমান প্রতি মন্ত্রী দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় তিনি নিজ কৌশলে নেতা কর্মীকে কাজে লাগাতে সম হয়ে বিজয়ী হন এবং পরবর্তীতে স্বাধীনতা উত্তরকালে তিনিই প্রথম শিবগঞ্জ থেকে এমপি ও প্রতিমন্ত্রীর পদ পাওয়ার গৌরব অর্জন করেন। এরপর থেকেই দলের কার্যক্রমের পরিবর্তে অধিক গুরুত্ব পায় আত্মীয় করন নীতি ও নিজ নিজ ঘর গোছানোর কাজ। ফলে কর্মীরা সব দুঃখে পাথর হয়ে নিরব থাকতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ চার বছর পর গত ফেব্র“য়ারীতে সভানেত্রী ও প্রধান মন্ত্রীর নিদের্শে মার্চের মধ্যে ইউনিয়ন কমিটি ও এপ্রিল মাসের মধ্যে থানা/উপজেলা কমিটি গঠনের নির্দেশ দিলে দলীয় তৎপরতা শুরু হয়। তবে সংগে সংগে শূরু হয় দলীয় লবিং গ্রুপিং। ইউনিয়ন কমিটি গঠনের েেত্র একজন শক্তিশালী নেতার ইঙ্গিতে কর্মীদের প্রত্য ভোটে নেতা নির্বাচন না করে কৌশল করে ঢাকঢোল পিটিয়ে লোকজন জড়ো করে হাত তুলে ইউনিয়ন সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক নির্ধারন করেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক আওয়ামী কর্মী এ প্রতিবেদককে জানান। আর এ কারনে শিবগঞ্জ উপজেলায় শাহাবাজপুর, দাইপুকুরিয়া ও মোবারকপুর ইউনিয়ন ছাড়া আর কোন ইউনিয়নে কমিটি গঠন করা হয়নি। তবে বাকী ইউনিয়নের ওয়ার্ডগুলো নাম মাত্র কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক উড্ডীয়মান নেতা জানান। তারা আরো জানান, প্রতিমন্ত্রীর অনুপস্থিতি ও অন্যান্য সুযোগে ঐ প্রভাবশালী ও শক্তিশালী নেতা নিজের আখের যোগাতে ও নিজ পদ ধরে রাখতে নাম মাত্র কমিটি করতে শুরু করলেও দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে তা না হওয়ায় আমাদের জন্য ও দলের জন্য ভালই হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘুরে শতাধিক নেতা কর্মীর সাথে আলাপ করে জানা গেছে রাজনৈতিক অ¯িথরতা কেটে উঠলেই বাকী ইউনিয়ন কমিটি গঠনের পর থানা কমিটি গঠন করা হবে। থানা কমিটির ব্যাপারে গোটা উপজেলা জুড়ে চলছে নিরববিল্লব। সামনে কমিটিতে কে সভাপতি ও কে সাধারন সম্পাদক হবে তা নিয়ে। বর্তমান সভাপতি মোহাঃ আঃ লতিল( আমিনুল খান) বলেন, দীঘর্র্ দিন কঠোর পরিশ্রম করে শিবগঞ্জ পৌর এলাকায় আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করেছি । এবারে আবারো সভাপতি হতে পারলে দলকে আরো শক্তিশালী করতে পারবো। তবে তিনি আরো বলেন, কবে নাগাদ কমিটি হবে তা বলা যাচ্ছে না। তবে দলের অনেক নেতাকর্মী তার ব্যাপারে পুরাপুরি নাখোশ বলে জানা গেছে।
থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মির্জা শাহাদাত হোসেন খুররমের বড় আশা তিনি পুনরায় সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হবেন। কারন দীর্ঘ প্রায় ৩৫ বছর পর তিনি দলকে গোছানোর েেত্র জান ও মাল সবই দিয়েছেন, তারই ফলশ্র“তিতে শিবগঞ্জে দল শক্তিশালী হয়ে এমপি ও মন্ত্রীত্ব পেয়ে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। তবে তার স্বেচছা চারিতা, কঠোর নীতি ও নিজ আত্মীয়ের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ থাকায় তার এ আশা শেষ পর্যন্ত পুরন না ও হতে পারে বলে কয়েকটি গোপন সুত্র জানায়। তিনি বলেন বড় দলের মধ্যে সামান্য লবিং গ্র“পিং থাকতেই পারে। তবে শীঘ্রই সেরে যাবে। আগামী কমিটির সভাপতি হবার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন সাবেক সম্পাদক এ্যাডঃ আতাউর রহমান, প্রতিমন্ত্রীর ভাই নাজমুল হক সহ আরো কয়েকজন বলে জানা গেছে। সম্পাদক পদের জন্য যারা চেষ্টা চালাচেছন, তারা হলেন সাবেক তুখোর ছাত্র নেতা ও বর্তমান জেলা যুব লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি তৌহিদুল আলম (টিয়া), দূর্লভপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবু আহমেদ নজমুল কবির(মুক্তা) , বর্তমান সাংগঠ নিক সম্পাদক মোহাঃ হাবিবুর রহমান চৌধুরী,(মজনু আলবদর নামে খ্যত)বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নাজমুল হক, এ কে এম আজমাল হক বাদশাহ্( একাধিকচাঁদাবাজি ওদখলবাজি হিসেবে খ্যাত)। উপজেলা ভ্যাইস চেয়ারম্যান মোহাঃ মহসিন আলি মিয়া(৭১ সালের শান্তি কমিটির সদস্যের ছেলে মহসিন রাজাকার)সাবেক সাংসদ মরহুম ডাঃ মঈন উদ্দীন আহমেদের ছেলে ডাঃ সামিল উদ্দীন আহমেদ(শিমুল) প্রমুখ।
দলীয় সূত্র জানা গেছে, গত ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসে শিবগঞ্জ স্টেডিয়াম মাঠে কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম আঃ জলিল ও বর্তমান স্বরাষ্ট মন্ত্রী ডাঃ এ বি এম মহিউদ্দিন খান আলমগীর সহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সহস্রধীক কর্মীদের উপস্থিতিতে স্বাধীনতা উত্তরকালে প্রথম বারের মত প্রত্য ভোটে শিবগঞ্জ পৌরসভাধীন মোহাঃ আঃ লতিফ( আমিনুল খান) কে সভাপতি ও মনাকষা ইউনিয়নাধীন মির্জা শাহাদাত হোসেন খুররমকে সাধারন সম্পাদক করে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়। পরে জেলা সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ ) আলহাজ মোহাঃ এনামুল হক ( বর্তমানে বিদ্যুূত প্রতিমন্ত্রী )এর সাথে পরামর্শ করে কমিটির অন্যান্য পদগুলি পুরন করা হয়। এতে সংগঠনিক পদে স্থান পায় মোহাঃ হাবিবুর রহমান চৌধূরী (মজনু রাজাকার)ও মোহাঃ কিবরিয়া এবং প্রচার ও দপ্তর সম্পাদক পদে স্থান পায় বর্তমান প্রতিমন্ত্রীর এ পি এস সাবেক শিবির নেতা মোহাঃ মাহমুদুর রহমান বাবু। উল্লেখ্য যে কমিটির অন্যান্য পদগুলি ইচ্ছা মত দেয়ায় কিছুটা হলে ও স্বেচছাচারিতার ছবি ফুটে উঠে। দল গোছানোর কাজ শুরু করতে না করতেই শুরু হয় ১/১১ । ফলে প্রায় নেতাই চুপসে যায়, এমনকি কেউ কেউ গা ঢাকা দেয়। থমকে যায দলের কাজ। ২০০৮ সালের সংসদ নির্র্বাচনে বর্তমান প্রতি মন্ত্রী দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় তিনি নিজ কৌশলে নেতা কর্মীকে কাজে লাগাতে সম হয়ে বিজয়ী হন এবং পরবর্তীতে স্বাধীনতা উত্তরকালে তিনিই প্রথম শিবগঞ্জ থেকে এমপি ও প্রতিমন্ত্রীর পদ পাওয়ার গৌরব অর্জন করেন। এরপর থেকেই দলের কার্যক্রমের পরিবর্তে অধিক গুরুত্ব পায় আত্মীয় করন নীতি ও নিজ নিজ ঘর গোছানোর কাজ। ফলে কর্মীরা সব দুঃখে পাথর হয়ে নিরব থাকতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ চার বছর পর গত ফেব্র“য়ারীতে সভানেত্রী ও প্রধান মন্ত্রীর নিদের্শে মার্চের মধ্যে ইউনিয়ন কমিটি ও এপ্রিল মাসের মধ্যে থানা/উপজেলা কমিটি গঠনের নির্দেশ দিলে দলীয় তৎপরতা শুরু হয়। তবে সংগে সংগে শূরু হয় দলীয় লবিং গ্রুপিং। ইউনিয়ন কমিটি গঠনের েেত্র একজন শক্তিশালী নেতার ইঙ্গিতে কর্মীদের প্রত্য ভোটে নেতা নির্বাচন না করে কৌশল করে ঢাকঢোল পিটিয়ে লোকজন জড়ো করে হাত তুলে ইউনিয়ন সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক নির্ধারন করেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক আওয়ামী কর্মী এ প্রতিবেদককে জানান। আর এ কারনে শিবগঞ্জ উপজেলায় শাহাবাজপুর, দাইপুকুরিয়া ও মোবারকপুর ইউনিয়ন ছাড়া আর কোন ইউনিয়নে কমিটি গঠন করা হয়নি। তবে বাকী ইউনিয়নের ওয়ার্ডগুলো নাম মাত্র কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক উড্ডীয়মান নেতা জানান। তারা আরো জানান, প্রতিমন্ত্রীর অনুপস্থিতি ও অন্যান্য সুযোগে ঐ প্রভাবশালী ও শক্তিশালী নেতা নিজের আখের যোগাতে ও নিজ পদ ধরে রাখতে নাম মাত্র কমিটি করতে শুরু করলেও দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে তা না হওয়ায় আমাদের জন্য ও দলের জন্য ভালই হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ঘুরে শতাধিক নেতা কর্মীর সাথে আলাপ করে জানা গেছে রাজনৈতিক অ¯িথরতা কেটে উঠলেই বাকী ইউনিয়ন কমিটি গঠনের পর থানা কমিটি গঠন করা হবে। থানা কমিটির ব্যাপারে গোটা উপজেলা জুড়ে চলছে নিরববিল্লব। সামনে কমিটিতে কে সভাপতি ও কে সাধারন সম্পাদক হবে তা নিয়ে। বর্তমান সভাপতি মোহাঃ আঃ লতিল( আমিনুল খান) বলেন, দীঘর্র্ দিন কঠোর পরিশ্রম করে শিবগঞ্জ পৌর এলাকায় আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করেছি । এবারে আবারো সভাপতি হতে পারলে দলকে আরো শক্তিশালী করতে পারবো। তবে তিনি আরো বলেন, কবে নাগাদ কমিটি হবে তা বলা যাচ্ছে না। তবে দলের অনেক নেতাকর্মী তার ব্যাপারে পুরাপুরি নাখোশ বলে জানা গেছে।
থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মির্জা শাহাদাত হোসেন খুররমের বড় আশা তিনি পুনরায় সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হবেন। কারন দীর্ঘ প্রায় ৩৫ বছর পর তিনি দলকে গোছানোর েেত্র জান ও মাল সবই দিয়েছেন, তারই ফলশ্র“তিতে শিবগঞ্জে দল শক্তিশালী হয়ে এমপি ও মন্ত্রীত্ব পেয়ে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। তবে তার স্বেচছা চারিতা, কঠোর নীতি ও নিজ আত্মীয়ের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ থাকায় তার এ আশা শেষ পর্যন্ত পুরন না ও হতে পারে বলে কয়েকটি গোপন সুত্র জানায়। তিনি বলেন বড় দলের মধ্যে সামান্য লবিং গ্র“পিং থাকতেই পারে। তবে শীঘ্রই সেরে যাবে। আগামী কমিটির সভাপতি হবার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন সাবেক সম্পাদক এ্যাডঃ আতাউর রহমান, প্রতিমন্ত্রীর ভাই নাজমুল হক সহ আরো কয়েকজন বলে জানা গেছে। সম্পাদক পদের জন্য যারা চেষ্টা চালাচেছন, তারা হলেন সাবেক তুখোর ছাত্র নেতা ও বর্তমান জেলা যুব লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি তৌহিদুল আলম (টিয়া), দূর্লভপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবু আহমেদ নজমুল কবির(মুক্তা) , বর্তমান সাংগঠ নিক সম্পাদক মোহাঃ হাবিবুর রহমান চৌধুরী,(মজনু আলবদর নামে খ্যত)বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নাজমুল হক, এ কে এম আজমাল হক বাদশাহ্( একাধিকচাঁদাবাজি ওদখলবাজি হিসেবে খ্যাত)। উপজেলা ভ্যাইস চেয়ারম্যান মোহাঃ মহসিন আলি মিয়া(৭১ সালের শান্তি কমিটির সদস্যের ছেলে মহসিন রাজাকার)সাবেক সাংসদ মরহুম ডাঃ মঈন উদ্দীন আহমেদের ছেলে ডাঃ সামিল উদ্দীন আহমেদ(শিমুল) প্রমুখ।