শফিকুল ইসলাম, শিবগঞ্জ প্রতিনিধি:৪৫ বছরের পুরানো ঝুঁকিপূর্ন ব্লিডিংয়ের মধ্যে ৬শ ছাত্র ছাত্রী দীর্ঘদিন যাবত কাশ করলেও নতুন কোন ব্লিডিং তৈরী না করে শিক নিয়োগ ও সরকারী অনুদানের টাকা নিয়ে হরিলূট হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ১৯৬৯ সালে স্থাপিত চর তারাপুর স্কুল এ্যান্ড কলেজে। গত ১০-০৮-২০১৩ইং তারিখে এলাকাবাসি, শিক ও অভিভাবকদের প থেকে উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিা অফিসার সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানো অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে স্কুল পর্যায়ে টাকার বিনিময়ে যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে অযোগ্য প্রার্থীকে শিক হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে অধ্য ও তার পকেট কমিটি। নিয়োগ প্রাপ্ত শিকদের দেয়া ডোনেশনের টাকা প্রতিষ্ঠানের কোন কাজে না লাগিয়ে অধ্য, কমিটির সদস্য ও সরকার দলীয় পাতিনেতাদের পকেট ভর্তি হয়েছে। শুধু তাই নয়, এ প্রতিষ্ঠানটির নামে বরাদ্দকৃত ৭টন চাউল/গম সহ অন্যান্য বরাদ্দগুলি খবর প্রকল্পের কমিটি ও অধ্য উত্তোলন করে কোন কাজ না করে আত্ম সাত করেছে বলে অভিযোগে প্রকাশ ।
সরজমিনে গেলে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক মোহাঃ মনসুর আলি জানান অধ্য সাহেক তিন জন শিক নিয়োগের ১৫লাখ টাকা, প্রতিমন্ত্রীর দেয়া ৭টন চাউল/গম ও অন্যান্য টাকার হিসাব না দিয়ে ও প্রতিষ্ঠানের কোন কাজ না করে দীর্ঘ দিন প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হয়ে নানা টালবাহনা করে বেড়াচ্ছেন।
সহকারী শিক ও শিক প্রতিনিধি মোহাঃ মনিরুল ইসলাম বলেন বিদ্যালয়ের বিল্ডিংগুলি ঝুকিপূর্ন সহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হওয়ায় শিাব্যবস্থা একেবারেই ভেঙ্গে পড়েছে। তিনি আরো বলেন একদিকে অধ্য সাহেবের দূর্নীতি, অন্যদিকে সরকার দলীয় পাতি নেতাদের দাপট আমরা কোনঠাসা। অধ্য সাহেবকে কিছু বললে তিনি বিভিন্ন ধরনের হুমকী দেন।, একই কথা বললেন অন্যান্য শিক কর্মচারীরা
স্থানীয় তারাপুর গ্রামের নজরুল ইসলাম, হানিফ মাস্টার মাসুম, আঃ রশিদ সহ ১৫/১৬জন দূর্নীতির চাদরে ঢাকা এ বিদ্যালয়টির শিা ব্যাবস্থা একেবারে নাজুক হয়ে পড়েছেএবং এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরনের জন্য তারা সরকারের উদ্ধতন কর্তৃপরে সুদৃষ্টি কামনা করেন।
হাইস্বুলের অষ্টম শ্রেণীর ওবাইদুল, তোহরা খাতুন, রমিসা খাতুন, মোত্তাকিন, পারভেজ মোসারফ নবমশ্রেণীর আতাউর, ও দশম শ্রেণীর আক্কাস ও শ্রী প্রসিন জিতসহ প্রায় ৬০জন ছাত্রছাত্রী জানায় আমাদের পর্যাপ্ত কাম রুম নেই, নেই বসার বেঞ্চ, কামরুমগুলো অন্যন্ত ছোট হওয়ায় রুমে ছাত্র ছাত্রী ধরেনা । সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে বই খাতা ভিজেনষ্ট হয়ে যায়।অধ্য সাহেব ঠিকমত না আসায় দীর্ঘদিনযাবত ঠিকমত কাশ হয়না।তারা আরো জানায় বিদ্যালয়ের মাঠে স্থানীয়রা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করায় ও চায়ের দোকানদাররা ছাই ফেলে পরিবেশ নোংরা করে আসলেও কেউ প্রতিরোধও প্রতিবাদ করার নেই। তারা আরোজানায় যে কোন সময় বিল্ডিংয়ের দেয়াল গুলো ধ্বসে পড়ার ভয়ে আমরা ভিতরে যেতে ভয় পাওয়ায় সামনে অষ্টম শ্রেণীর সমাপনী সহ সব পরীার ফলাফলে অবশ্যই বিপর্যয় ঘটবে।এ ব্যাপারে অধ্য ও স্যারগনকে বলেও কোন লাভ হয় না।
এ ব্যাপারে অধ্য মোহাঃ মোবারক হোসেন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলি অস্বীকার করে বলেন,নিয়োগের েেত্র কমিটি ও স্থানীয় প্রভাব শালী আওয়ামীলীগনেতা(নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) সব কিছুই জানেন, আমি শুধু স্বার করেছি।৭টন চাউল/ গমের ব্যাপারে তিনি বলেন প্রকল্প সভাপতি নিজেই চাউল/ গম উত্তোলন করে কি করেছে তা আমি জানিনা। তার কথার সত্যতা মিলে সা¤প্রতিক কালে নিয়োগ প্রাপ্ত একশিকের েেত্র। সূত্র মতে তার নিয়োগের েেত্র ৩লাখ ৩০ হাজার টাকা আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক প্রভাবশালী নেতার ইঙ্গিতে ঐ শিকের এক আত্মীয়ের হাতে দেয়া হয়, যার কোন হদিস নেই।একজন স্থানীয় ও অন্যজন অধ্যরে আত্মীয়।
এ ব্যাপারে উপজেল নির্বাহী অফিসারমোাহাঃ আঃ সোবহান বলেন, আমার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগআসলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তবে উপজেলা মাধ্যমিক ওউচ্চ মাধ্যমিক শিা অফিসার মোহাঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোবাইল ফোনে কোন মন্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ১৯৬৯ সালে স্থাপিত চর তারাপুর স্কুল এ্যান্ড কলেজে। গত ১০-০৮-২০১৩ইং তারিখে এলাকাবাসি, শিক ও অভিভাবকদের প থেকে উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিা অফিসার সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানো অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে স্কুল পর্যায়ে টাকার বিনিময়ে যোগ্য প্রার্থীকে বাদ দিয়ে অযোগ্য প্রার্থীকে শিক হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে অধ্য ও তার পকেট কমিটি। নিয়োগ প্রাপ্ত শিকদের দেয়া ডোনেশনের টাকা প্রতিষ্ঠানের কোন কাজে না লাগিয়ে অধ্য, কমিটির সদস্য ও সরকার দলীয় পাতিনেতাদের পকেট ভর্তি হয়েছে। শুধু তাই নয়, এ প্রতিষ্ঠানটির নামে বরাদ্দকৃত ৭টন চাউল/গম সহ অন্যান্য বরাদ্দগুলি খবর প্রকল্পের কমিটি ও অধ্য উত্তোলন করে কোন কাজ না করে আত্ম সাত করেছে বলে অভিযোগে প্রকাশ ।
সরজমিনে গেলে স্কুলের সহকারী প্রধান শিক মোহাঃ মনসুর আলি জানান অধ্য সাহেক তিন জন শিক নিয়োগের ১৫লাখ টাকা, প্রতিমন্ত্রীর দেয়া ৭টন চাউল/গম ও অন্যান্য টাকার হিসাব না দিয়ে ও প্রতিষ্ঠানের কোন কাজ না করে দীর্ঘ দিন প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত না হয়ে নানা টালবাহনা করে বেড়াচ্ছেন।
সহকারী শিক ও শিক প্রতিনিধি মোহাঃ মনিরুল ইসলাম বলেন বিদ্যালয়ের বিল্ডিংগুলি ঝুকিপূর্ন সহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হওয়ায় শিাব্যবস্থা একেবারেই ভেঙ্গে পড়েছে। তিনি আরো বলেন একদিকে অধ্য সাহেবের দূর্নীতি, অন্যদিকে সরকার দলীয় পাতি নেতাদের দাপট আমরা কোনঠাসা। অধ্য সাহেবকে কিছু বললে তিনি বিভিন্ন ধরনের হুমকী দেন।, একই কথা বললেন অন্যান্য শিক কর্মচারীরা
স্থানীয় তারাপুর গ্রামের নজরুল ইসলাম, হানিফ মাস্টার মাসুম, আঃ রশিদ সহ ১৫/১৬জন দূর্নীতির চাদরে ঢাকা এ বিদ্যালয়টির শিা ব্যাবস্থা একেবারে নাজুক হয়ে পড়েছেএবং এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরনের জন্য তারা সরকারের উদ্ধতন কর্তৃপরে সুদৃষ্টি কামনা করেন।
হাইস্বুলের অষ্টম শ্রেণীর ওবাইদুল, তোহরা খাতুন, রমিসা খাতুন, মোত্তাকিন, পারভেজ মোসারফ নবমশ্রেণীর আতাউর, ও দশম শ্রেণীর আক্কাস ও শ্রী প্রসিন জিতসহ প্রায় ৬০জন ছাত্রছাত্রী জানায় আমাদের পর্যাপ্ত কাম রুম নেই, নেই বসার বেঞ্চ, কামরুমগুলো অন্যন্ত ছোট হওয়ায় রুমে ছাত্র ছাত্রী ধরেনা । সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে বই খাতা ভিজেনষ্ট হয়ে যায়।অধ্য সাহেব ঠিকমত না আসায় দীর্ঘদিনযাবত ঠিকমত কাশ হয়না।তারা আরো জানায় বিদ্যালয়ের মাঠে স্থানীয়রা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করায় ও চায়ের দোকানদাররা ছাই ফেলে পরিবেশ নোংরা করে আসলেও কেউ প্রতিরোধও প্রতিবাদ করার নেই। তারা আরোজানায় যে কোন সময় বিল্ডিংয়ের দেয়াল গুলো ধ্বসে পড়ার ভয়ে আমরা ভিতরে যেতে ভয় পাওয়ায় সামনে অষ্টম শ্রেণীর সমাপনী সহ সব পরীার ফলাফলে অবশ্যই বিপর্যয় ঘটবে।এ ব্যাপারে অধ্য ও স্যারগনকে বলেও কোন লাভ হয় না।
এ ব্যাপারে অধ্য মোহাঃ মোবারক হোসেন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলি অস্বীকার করে বলেন,নিয়োগের েেত্র কমিটি ও স্থানীয় প্রভাব শালী আওয়ামীলীগনেতা(নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) সব কিছুই জানেন, আমি শুধু স্বার করেছি।৭টন চাউল/ গমের ব্যাপারে তিনি বলেন প্রকল্প সভাপতি নিজেই চাউল/ গম উত্তোলন করে কি করেছে তা আমি জানিনা। তার কথার সত্যতা মিলে সা¤প্রতিক কালে নিয়োগ প্রাপ্ত একশিকের েেত্র। সূত্র মতে তার নিয়োগের েেত্র ৩লাখ ৩০ হাজার টাকা আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক প্রভাবশালী নেতার ইঙ্গিতে ঐ শিকের এক আত্মীয়ের হাতে দেয়া হয়, যার কোন হদিস নেই।একজন স্থানীয় ও অন্যজন অধ্যরে আত্মীয়।
এ ব্যাপারে উপজেল নির্বাহী অফিসারমোাহাঃ আঃ সোবহান বলেন, আমার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। অভিযোগআসলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তবে উপজেলা মাধ্যমিক ওউচ্চ মাধ্যমিক শিা অফিসার মোহাঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোবাইল ফোনে কোন মন্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন