মালয়েশিয়ায় কৃষি শ্রমিক হিসেবে যাবার আশায় অন লাইনে নিবন্ধনের পর লটারিতে বিজয়ী হওয়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের প্রায় সাড়ে চার শ যুবক দীর্ঘ ৯ মাসেও মালয়েশিয়া যাবার সুযোগ পায়নি। নির্ধারিত প্রশিড়্গণসহ অন্যান্য পরীড়্গা নিরীড়্গা শেষে বেকার হয়ে বসে রয়েছে দরিদ্র পরিবারের এই যুবকরা। এখন তারা তাকিয়ে আছে মালয়েশিয়ার ভিসা নামক সোনার হরিণের দিকে।
সংশিস্নষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের মধ্যে জিটুজি পদ্ধতিতে কৃষি শ্রমিক রপ্তানীর লড়্গে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দেশব্যাপি পরিচালিত হওয়া অন লাইনে রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রমে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ২৩ হাজার দু’শ ২৩ জন যুবক নিবন্ধিত হন। ১৬ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যনত্ম তিন দিনব্যাপি জেলার ৫ উপজেলার ৪৫ টি ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে তারা নিবন্ধিত হন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে ১৯ জানুয়ারি চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কড়্গে আনুষ্ঠানিকভাবে লটারির মাধ্যমে জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ি ইউনিয়ন ও পৌরসভার কৌটা ভিত্তিতে নির্বাচিত হন ৪শ ২৯ জন। এর মধ্যে রয়েছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ১শ ৩৬ জন, শিবগঞ্জ উপজেলায় ১শ ৫৫ জন, নাচোল উপজেলায় ৩৮ জন, গোমসত্মাপুর উপজেলায় ৭২ জন ও ভোলাগাট উপজেলায় ২৮ জন। ওই সুত্র জানায়, প্রথম দফার মালয়েশিয়া সরকারের চাহিদার বিপরীতে গত ফেব্রম্নয়ারি মাসে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী ‘ভাগ্যবান’ ৪শ ২৯ জনের মধ্য থেকে ১শ ৪২ জনকে নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ৮ জন অনুপসি'ত থাকলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারিগরি প্রশিড়্গণ কেন্দ্রে প্রশিড়্গণ দেয়া হয় ১শ ৩৪ জনকে।
৬ থেকে ১৫ ফেব্রম্নয়ারি পর্যনত্ম প্রশিড়্গণ নেয়া ১শ ৩৪ জনের মধ্যে মাত্র তিন জন মালয়েশিয়া যাবার সুযোগ পেয়েছে। এর মধ্যে একজন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের, অন্যজন শিবগঞ্জের ও অপর জন গোমসত্মাপুরের। বাকী ১শ ৩১ জন আশায় আশায় পার করে ফেলেছে দীর্ঘ ৯টি মাস।
মালয়েশিয়ার যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর এইসব যবুকদের একজন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নেরর আকুন্দবাড়িয়া গ্রামের সফিকুল ইসলাম। মেধাবী এই ছাত্র মালয়েশিয়া যাবার আশাায় তারা লেখাপড়াও ছেড়ে দিয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলেটিকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র সফিকুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ লটারীতে নাম আসার মাত্র ২/৩ দিন আগে আমার ডিপেস্নামার রেজাল্ট হয়েছিল। তাতে আমি ফাস্টক্লাস পেয়েছিলাম। আমার মায়ের ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া করি। আমিও সেই রকমই ভেবে রেখেছিলাম। বিএসসি পড়বো। গরীব মানুষ তুবুও বুয়েটে এ্যাডমিশনের চেষ্টা করবো। কিন' লটারিতে নাম চলে আসার পর আর বিএসসিতে ভর্তি হলাম না। এ নিয়ে বাড়িতে বকাবকি খেতে হয়েছে’। তিনি বলেন, ‘ লটারিতে বিজয়ী হওয়ার পর প্রশিড়্গণ দিলাম কিন' লেখাপড়ার জন্য ভর্তি হলামনা। এখন মাসের পর মাস বেকার বসে আছি খালি মালয়েশিয়া যাবার জন্য। কিন' হচ্ছেনা, ভিসা প্রসেসিং হচ্ছেনা। দিন দিন চরম হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছি’ৃ। সফিকুলের মা রেহানা বেগম বলেন, ‘ গরীব মানুষ হামরা। এই ছাইল্যাটাকে লিয়্যা হামরা স্বপ্ন দেখছিনু। লেখাপড়া কোইর্যা অফিসার হোবে। আচ্ছা মালেএশিয়া আইলো। এখন কুনুটাই হোছেনা’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বড়ম-লটোলা গ্রামের উজ্জ্বল আলী। পিতা মারা যাবার পর রাজমিস্ত্রির কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। উজ্জ্বল আলীও লটারী বিজয়ী ‘ভাগ্যবান’। কিন' মালয়েশিয়া যাবার সুযোগ মিলেনি। ক’দিন আগে আবারও ফিরে গেছেন রাজমিস্ত্রির কাজে। উজ্জ্বলের মা জোৎস্না বেগম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ মালয়েশিয়ার যাইব্যার আশায় পাসপোর্ট করা, প্রশিড়্গণ, পরীড়্গা নিরিড়্গা বাবদ ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা খরচ কোইর্যা দিয়্যাছি। এখন মনে হোছে টাকাগালায় বাদ। গরীব মানুষ হামরা, হাঁরঘে টাকাগালাই নষ্ট হোইয়্যা গ্যালো’ৃ। বকুলতলা গ্রামের আরেক যুবক মাহবুব হোসেন বলেন, দিনের পর দিন হামরা অফিসে ধর্ণা দিছি। তারা বলছে হবে হবে, কিন' কোনই কাজ হচ্ছেনা’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভিভিন্ন এলাকার লটারী বিজয়ী আনারম্নল, শাহীন, সালাম, ফারম্নক, রম্নবেল, বেলাল, মিজান, আতাউর, সোহাগসহ অনেকের অভিযোগ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারিগরি প্রশিড়্গণ কেন্দ্রে প্রশিড়্গণ নেয়ার সময় কর্মকর্তাদের ভাবখানা ছিল এই রকম যে, যেন প্রশিড়্গন শেষ হতে দিবেনা। তার আগেই মালয়েশিয়া পাঠিয়ে দিবে।
মাসের পর মাস বেকার বসে থেকে চরম হতাশায় নিমজ্জিত এই যুবকরা সম্প্রতি চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকে কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসুচি করেছে। মালয়েশিয়ার যাবার দাবিতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও প্রদান করেছে। মালয়েশিয়া যাবার সুবিধা বঞ্ছিত মিজানুর রহমান মিজান ড়্গুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘ সরকার না পারলে আমাদেরকে জানিয়ে দিক। তাহলে আমরা আমাদের স্ব স্ব পেশায় ফিরে যাব। নিজেদের কর্মসংস'ানের পথ বেছে নিব’।
তবে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জনশক্তি ও কর্মসংস'ান অফিস হতাশ না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। জনশক্তি ও কর্মসংস'ান অফিসের সহকারি পরিচালক আব্দুল হান্নান বলেন, ‘নিবন্ধন শেষে লটারিতে বিজয়ীদের নির্ধারিত প্রশিড়্গণ শেষে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র, ডাটাবেজ মালয়েশিয়া পাঠানো হয়। কিন' ফিংগার ইমপ্রেশন ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি জটিলতার কারণে কিছুটা বিলম্ব ঘটেছে। সরকারি প্রসেস অব্যাহত রয়েছে। প্রশিড়্গণ গ্রহণকারীদের পুনরায় ফিংগার ইমপ্রেমন নেয়া হয়েছে এবং এখন নতুন করে গতি পেয়েছে। মালয়েশিয়ার যাবার উপযোগিরা তাদের মোবাইলেই ম্যাসেজ পেয়ে যাবেন’।
সংশিস্নষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের মধ্যে জিটুজি পদ্ধতিতে কৃষি শ্রমিক রপ্তানীর লড়্গে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দেশব্যাপি পরিচালিত হওয়া অন লাইনে রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রমে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ২৩ হাজার দু’শ ২৩ জন যুবক নিবন্ধিত হন। ১৬ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যনত্ম তিন দিনব্যাপি জেলার ৫ উপজেলার ৪৫ টি ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে তারা নিবন্ধিত হন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে ১৯ জানুয়ারি চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কড়্গে আনুষ্ঠানিকভাবে লটারির মাধ্যমে জনসংখ্যার ঘনত্ব অনুযায়ি ইউনিয়ন ও পৌরসভার কৌটা ভিত্তিতে নির্বাচিত হন ৪শ ২৯ জন। এর মধ্যে রয়েছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ১শ ৩৬ জন, শিবগঞ্জ উপজেলায় ১শ ৫৫ জন, নাচোল উপজেলায় ৩৮ জন, গোমসত্মাপুর উপজেলায় ৭২ জন ও ভোলাগাট উপজেলায় ২৮ জন। ওই সুত্র জানায়, প্রথম দফার মালয়েশিয়া সরকারের চাহিদার বিপরীতে গত ফেব্রম্নয়ারি মাসে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী ‘ভাগ্যবান’ ৪শ ২৯ জনের মধ্য থেকে ১শ ৪২ জনকে নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ৮ জন অনুপসি'ত থাকলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারিগরি প্রশিড়্গণ কেন্দ্রে প্রশিড়্গণ দেয়া হয় ১শ ৩৪ জনকে।
৬ থেকে ১৫ ফেব্রম্নয়ারি পর্যনত্ম প্রশিড়্গণ নেয়া ১শ ৩৪ জনের মধ্যে মাত্র তিন জন মালয়েশিয়া যাবার সুযোগ পেয়েছে। এর মধ্যে একজন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের, অন্যজন শিবগঞ্জের ও অপর জন গোমসত্মাপুরের। বাকী ১শ ৩১ জন আশায় আশায় পার করে ফেলেছে দীর্ঘ ৯টি মাস।
মালয়েশিয়ার যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর এইসব যবুকদের একজন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নেরর আকুন্দবাড়িয়া গ্রামের সফিকুল ইসলাম। মেধাবী এই ছাত্র মালয়েশিয়া যাবার আশাায় তারা লেখাপড়াও ছেড়ে দিয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলেটিকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র সফিকুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ লটারীতে নাম আসার মাত্র ২/৩ দিন আগে আমার ডিপেস্নামার রেজাল্ট হয়েছিল। তাতে আমি ফাস্টক্লাস পেয়েছিলাম। আমার মায়ের ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া করি। আমিও সেই রকমই ভেবে রেখেছিলাম। বিএসসি পড়বো। গরীব মানুষ তুবুও বুয়েটে এ্যাডমিশনের চেষ্টা করবো। কিন' লটারিতে নাম চলে আসার পর আর বিএসসিতে ভর্তি হলাম না। এ নিয়ে বাড়িতে বকাবকি খেতে হয়েছে’। তিনি বলেন, ‘ লটারিতে বিজয়ী হওয়ার পর প্রশিড়্গণ দিলাম কিন' লেখাপড়ার জন্য ভর্তি হলামনা। এখন মাসের পর মাস বেকার বসে আছি খালি মালয়েশিয়া যাবার জন্য। কিন' হচ্ছেনা, ভিসা প্রসেসিং হচ্ছেনা। দিন দিন চরম হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছি’ৃ। সফিকুলের মা রেহানা বেগম বলেন, ‘ গরীব মানুষ হামরা। এই ছাইল্যাটাকে লিয়্যা হামরা স্বপ্ন দেখছিনু। লেখাপড়া কোইর্যা অফিসার হোবে। আচ্ছা মালেএশিয়া আইলো। এখন কুনুটাই হোছেনা’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বড়ম-লটোলা গ্রামের উজ্জ্বল আলী। পিতা মারা যাবার পর রাজমিস্ত্রির কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। উজ্জ্বল আলীও লটারী বিজয়ী ‘ভাগ্যবান’। কিন' মালয়েশিয়া যাবার সুযোগ মিলেনি। ক’দিন আগে আবারও ফিরে গেছেন রাজমিস্ত্রির কাজে। উজ্জ্বলের মা জোৎস্না বেগম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ মালয়েশিয়ার যাইব্যার আশায় পাসপোর্ট করা, প্রশিড়্গণ, পরীড়্গা নিরিড়্গা বাবদ ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা খরচ কোইর্যা দিয়্যাছি। এখন মনে হোছে টাকাগালায় বাদ। গরীব মানুষ হামরা, হাঁরঘে টাকাগালাই নষ্ট হোইয়্যা গ্যালো’ৃ। বকুলতলা গ্রামের আরেক যুবক মাহবুব হোসেন বলেন, দিনের পর দিন হামরা অফিসে ধর্ণা দিছি। তারা বলছে হবে হবে, কিন' কোনই কাজ হচ্ছেনা’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভিভিন্ন এলাকার লটারী বিজয়ী আনারম্নল, শাহীন, সালাম, ফারম্নক, রম্নবেল, বেলাল, মিজান, আতাউর, সোহাগসহ অনেকের অভিযোগ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারিগরি প্রশিড়্গণ কেন্দ্রে প্রশিড়্গণ নেয়ার সময় কর্মকর্তাদের ভাবখানা ছিল এই রকম যে, যেন প্রশিড়্গন শেষ হতে দিবেনা। তার আগেই মালয়েশিয়া পাঠিয়ে দিবে।
মাসের পর মাস বেকার বসে থেকে চরম হতাশায় নিমজ্জিত এই যুবকরা সম্প্রতি চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকে কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসুচি করেছে। মালয়েশিয়ার যাবার দাবিতে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও প্রদান করেছে। মালয়েশিয়া যাবার সুবিধা বঞ্ছিত মিজানুর রহমান মিজান ড়্গুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘ সরকার না পারলে আমাদেরকে জানিয়ে দিক। তাহলে আমরা আমাদের স্ব স্ব পেশায় ফিরে যাব। নিজেদের কর্মসংস'ানের পথ বেছে নিব’।
তবে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জনশক্তি ও কর্মসংস'ান অফিস হতাশ না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। জনশক্তি ও কর্মসংস'ান অফিসের সহকারি পরিচালক আব্দুল হান্নান বলেন, ‘নিবন্ধন শেষে লটারিতে বিজয়ীদের নির্ধারিত প্রশিড়্গণ শেষে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র, ডাটাবেজ মালয়েশিয়া পাঠানো হয়। কিন' ফিংগার ইমপ্রেশন ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি জটিলতার কারণে কিছুটা বিলম্ব ঘটেছে। সরকারি প্রসেস অব্যাহত রয়েছে। প্রশিড়্গণ গ্রহণকারীদের পুনরায় ফিংগার ইমপ্রেমন নেয়া হয়েছে এবং এখন নতুন করে গতি পেয়েছে। মালয়েশিয়ার যাবার উপযোগিরা তাদের মোবাইলেই ম্যাসেজ পেয়ে যাবেন’।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন