ন্যাশন্যাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ মুঃ) ও ছাত্র ইউনিয়নের তুখোড় নেতা প্রবীণ আইনজীবী এ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি অইন্নাইলাহি রাজিউন)। বুধবার সকাল ১০ টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের হুজরাপুরস্থ নিজস্ব বাসভবনে তিনি শেষ নিঃশ্বাস করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর। স্ত্রী, ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি । বৃহস্পতিবার মরহুমের গ্রামের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সাবেকলাভাঙ্গা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে পারিবারিক সুত্র জানিয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন অসুখে ভুগছিলেন।
এ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম ১৯৫৯-১৯৬০ শিক্ষা বর্ষে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের জেনারেল সেক্রেটারী ছিলেন। তিনি ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। এইচএসসি পাস করার পর তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালে রাজশাহীতে ছাত্র ইউনিয়নকে সংগঠিত করেন এবং আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের রাজশাহী জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে তিনি ন্যাপের রাজনীতির সাথে যুক্ত হন এবং দেশ স্বাধীন হবার পর জেলা ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ১৫ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেন। এর আগে তিনি ন্যাপ থেকেও কুঁড়েঘর প্রতীকে নির্বাচন করেন। পরে তিনি আওয়ামীলীগে যোগদান করেন। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। সর্ব শেষ তিনি গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
জেলার বাম প্রগতিশীল রাজনীতির অন্যতম পুরোধা নজরুল ইসলামের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে শুভানুধ্যায়িরা এক নজর দেখার জন্য তার বাসায় ছুটে আসেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানান।
এ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম ১৯৫৯-১৯৬০ শিক্ষা বর্ষে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের জেনারেল সেক্রেটারী ছিলেন। তিনি ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। এইচএসসি পাস করার পর তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালে রাজশাহীতে ছাত্র ইউনিয়নকে সংগঠিত করেন এবং আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের রাজশাহী জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে তিনি ন্যাপের রাজনীতির সাথে যুক্ত হন এবং দেশ স্বাধীন হবার পর জেলা ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ১৫ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করেন। এর আগে তিনি ন্যাপ থেকেও কুঁড়েঘর প্রতীকে নির্বাচন করেন। পরে তিনি আওয়ামীলীগে যোগদান করেন। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। সর্ব শেষ তিনি গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
জেলার বাম প্রগতিশীল রাজনীতির অন্যতম পুরোধা নজরুল ইসলামের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে শুভানুধ্যায়িরা এক নজর দেখার জন্য তার বাসায় ছুটে আসেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানান।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন