বাঙালির হাজার বছরের মসলা জাতীয় ফসল ধনে পাতা। সেই আদিকাল থেকে রান্না-বান্নায় এক অনন্য উপাদান হিসেবে মসলার পাশাপাশি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের চরাঞ্চলে পদ্মা নদীর পলি পড়া উর্বর জমিতে কোন চাষবাস ছাড়াই বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আবাদ হচ্ছে ধনে পাতা। গত কয়েক বছর যাবৎ স্থানীয় বাজারে ভোক্তাদের চাহিদা মিটিয়ে চালান যাচ্ছে রাজধানী ঢাকার বাজারে। খাবারের অনন্য উপাদান এই ধনেপাতার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এর চাষও স¤প্রসারিত হচ্ছে। শুধুমাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে প্রায় ২’শ হেক্টর জমিতে এবার ধনেপাতা আবাদ করা হয়েছে । চরাঞ্চলের ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে সুন্দরপুর, নারায়নপুর, ইসলামপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়নের পদ্মা নদীর তীরবর্তী চর এলাকায় বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর পলিপড়া উর্বর জমিতে গত কয়েক বছর থেকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ধনেপাতা চাষ করা হচ্ছে।
সদর উপজেলার সুন্দুরপুর ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা সুন্দরপুর গ্রামের ধনেপাতা ব্যবসায়ি একরামুল হকস জানান, কৃষকের কাছ থেকে তিনি ৬ বিঘা জমির ধনে পাতা গড়ে প্রতিবিঘা ১০ হাজার টাকা মূলে ক্রয় করেছেন। ঢাকার বাজারে ঠিক মত পৌঁছাতে পারলে ভাল লাভ হবে বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত শুধু পাতার জন্য ধনে আবাদ হয়েছে প্রায় ২’শ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে সদর উপজেলার চরাঞ্চলে ৮০ হেক্টর, শিবগঞ্জ উপজেলায় ৫০ হেক্টর, গোমস্তাপুর উপজেলায় ২৬ হেক্টর এবং ভোলাহাট উপজেলায় ৫ হেক্টর জমিতে ধনেপাতা আবাদ হয়েছে। আবাদী জমির পরিমান আরো বাড়বে বলে তিনি জানান।
ধনেপাতা ব্যবহার হয়ে আসছে। এমন কোন খাবার নেই যেখানে ধনেপাতা ব্যবহার হয়না। মসলার পাশাপাশি রন্ধন শালায় ধনে পাতা না থাকলে রান্নার স্বাদটায় যেন মাটি হয়ে যায়। সেই আদিকাল থেকে বাঙালি রমণীরা ধনেপাতা দিয়ে বিশেষ ধরণের চাটনী ও সালাদ বানিয়ে খাবার স্বাদটা বৃদ্ধি করতে ভুল করেননা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের চরাঞ্চলে পদ্মা নদীর পলি পড়া উর্বর জমিতে কোন চাষবাস ছাড়াই বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আবাদ হচ্ছে ধনে পাতা। গত কয়েক বছর যাবৎ স্থানীয় বাজারে ভোক্তাদের চাহিদা মিটিয়ে চালান যাচ্ছে রাজধানী ঢাকার বাজারে। খাবারের অনন্য উপাদান এই ধনেপাতার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এর চাষও স¤প্রসারিত হচ্ছে। শুধুমাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে প্রায় ২’শ হেক্টর জমিতে এবার ধনেপাতা আবাদ করা হয়েছে । চরাঞ্চলের ৭টি ইউনিয়নের মধ্যে সুন্দরপুর, নারায়নপুর, ইসলামপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়নের পদ্মা নদীর তীরবর্তী চর এলাকায় বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর পলিপড়া উর্বর জমিতে গত কয়েক বছর থেকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ধনেপাতা চাষ করা হচ্ছে।
সদর উপজেলার সুন্দুরপুর ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা সুন্দরপুর গ্রামের ধনেপাতা ব্যবসায়ি একরামুল হকস জানান, কৃষকের কাছ থেকে তিনি ৬ বিঘা জমির ধনে পাতা গড়ে প্রতিবিঘা ১০ হাজার টাকা মূলে ক্রয় করেছেন। ঢাকার বাজারে ঠিক মত পৌঁছাতে পারলে ভাল লাভ হবে বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত শুধু পাতার জন্য ধনে আবাদ হয়েছে প্রায় ২’শ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে সদর উপজেলার চরাঞ্চলে ৮০ হেক্টর, শিবগঞ্জ উপজেলায় ৫০ হেক্টর, গোমস্তাপুর উপজেলায় ২৬ হেক্টর এবং ভোলাহাট উপজেলায় ৫ হেক্টর জমিতে ধনেপাতা আবাদ হয়েছে। আবাদী জমির পরিমান আরো বাড়বে বলে তিনি জানান।
ধনেপাতা ব্যবহার হয়ে আসছে। এমন কোন খাবার নেই যেখানে ধনেপাতা ব্যবহার হয়না। মসলার পাশাপাশি রন্ধন শালায় ধনে পাতা না থাকলে রান্নার স্বাদটায় যেন মাটি হয়ে যায়। সেই আদিকাল থেকে বাঙালি রমণীরা ধনেপাতা দিয়ে বিশেষ ধরণের চাটনী ও সালাদ বানিয়ে খাবার স্বাদটা বৃদ্ধি করতে ভুল করেননা।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন