বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহা পরিচালক ড.এম এ সাত্তার বলেছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিনাধান-৭ চাষ করে কার্ত্তিক মাসের অভাবী সময়ে সংকট মোকাবেলার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিনাধান-৭ চাষ করে অনায়াসে ৩ থেকে ৪টি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব। এই ধান কাটার পরে জমিতে জো থাকে। ফলে এই ধান কাটার পর অল্প খরচে সরিষা, ছোলা, মুগ, আলু, গমসহ বিভিন্ন প্রকার রবি ফসল সঠিক সময়ে চাষ করা যায়। মাটির স্বাস্থ্যও ভাল থাকে। ফলে ফসলের উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে যায়। বিশেষ করে উত্তারাঞ্চলের বরেন্দ্র এলাকায় এই জাতটির অধিক ফলন পাওয়া যায়। প্রতি বিঘায় ১৬ থেকে ১৬ মন ধান পাওয়া যায়। শুক্রবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার বড়দাদপুরে সকালে ও নাচোল উপজেলার নেজামপুরে বিকেলে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত কৃষক মাঠ দিবসে তিনি এ সব কথা বলেন।
বড়দাদপুরের কৃষক আব্দুল মান্নান এবং নেজামপুরের কৃষক ইয়াসিন আলী, সাইদুর রহমান, মুখলেনুসর রহমান ও মনসুর আলী জানান, আগাম জাতের বিনা-৭ ধানের আবাদ করে আমরা চরম উপকৃত হয়েছি। এই ধান কাটার পর জমিতে তেলা ও ডাল জাতীয় ফসল আবাদ করে থাকি। এতে কার্ক্তিক মাসের আকাল কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়েছি। রবি ফসল ঘরে তোলার পরই আবাদ করা হবে বোরো ধানের। নিা ধান-৭ আবাদ করে কখনো কখনো ৪টি ফসলও উৎপাদন হচ্ছে বলে তারা জানান।
কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অর্থায়নে আয়োজিত মাঠ দিবসে অরো উপস্থিত ছিলেন, বিনা’র পরিচালক (প্রশাসন) ও প্রকল্প পরিচালক ড. আসগর আলী সরকার, বিনার জ্ঞৈানিক কর্মকর্তা মো. আশিকুর রহমান, জুলকার নাঈম,চাঁপাইনবাবগঞ্জ সাবস্টেশনের ইনচার্জ মমতা সাহা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম ও জাহিদুল হক চৌধুরী।
বড়দাদপুরের কৃষক আব্দুল মান্নান এবং নেজামপুরের কৃষক ইয়াসিন আলী, সাইদুর রহমান, মুখলেনুসর রহমান ও মনসুর আলী জানান, আগাম জাতের বিনা-৭ ধানের আবাদ করে আমরা চরম উপকৃত হয়েছি। এই ধান কাটার পর জমিতে তেলা ও ডাল জাতীয় ফসল আবাদ করে থাকি। এতে কার্ক্তিক মাসের আকাল কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়েছি। রবি ফসল ঘরে তোলার পরই আবাদ করা হবে বোরো ধানের। নিা ধান-৭ আবাদ করে কখনো কখনো ৪টি ফসলও উৎপাদন হচ্ছে বলে তারা জানান।
কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অর্থায়নে আয়োজিত মাঠ দিবসে অরো উপস্থিত ছিলেন, বিনা’র পরিচালক (প্রশাসন) ও প্রকল্প পরিচালক ড. আসগর আলী সরকার, বিনার জ্ঞৈানিক কর্মকর্তা মো. আশিকুর রহমান, জুলকার নাঈম,চাঁপাইনবাবগঞ্জ সাবস্টেশনের ইনচার্জ মমতা সাহা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম ও জাহিদুল হক চৌধুরী।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন