চাঁপাইনবাবগঞ্জ মূল শহরের বিদ্যাপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। চলতি এসএসসি পরীক্ষার ফলফলে মাত্র এক শিক্ষার্থীর অকৃতকার্যের জন্য পাশের হিসেবে শতভাগ সফলতা পায়নি বিদ্যালয়টি। একটি বাল্য বিবাহ আটকে দিয়েছে বিদ্যালয়ের শতভাগের সফলতা।
এ বছর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
থেকে পরীায় অংশ নিয়েছিলো ৯৫ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৯৪ জনই কৃতকার্য হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫০ জন। বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার নামোরাজারামপুরের অদুদা কামনুর রসায়ন বিষয়ে অকৃতকার্যতা বাধা হয়ে দাড়ায় বিদ্যালয়েল শতভাগ সফলতায়। বিদ্যালয় ও কামনুরের পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, নবম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় মেধাবী এই শিক্ষার্থীর পারিবারিকভাবেই বিয়ে হয়ে যায়। কিন্তু লেখাপড়ায় চরম আগ্রহী কামনুর তার লেখা পড়া বন্ধ করেনি। তার অদম্য ইচ্ছেই চালিয়ে গেছে লেখাপড়া। এরই মাঝে সে সন্তান গর্ভে ধারণ করে। সন্তান গর্ভে নিয়েই অংশ নেয় পরীক্ষায়। অনেক কষ্টেই পরীক্ষাগুলোয় অংশ নিলেও রাসায়ন পরীক্ষার আগের দিন প্রসব বেদনা উঠলে একটি কিনিকে সিজারিয়ান অপারেশন করা হয়। সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার পরের দিন কামনুর অংশ নেয় রসায়ন পরীক্ষায়। কিন্তু কাংখিত হয়নি উত্তর পত্র। ফলাফল রসায়নে অকৃতকার্য।
সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই পাশের দিক থেকে শতভাগ সফলতার ব্যাপারে আশাবাদি হলেও এক মেধাবী শিক্ষার্থী কামনুরের অনাকাংখিত ফলাফল তাদের আশাহত করেছে। বিদ্যালয়েল এক শিক্ষক বলেন, পৌরসভার সনদ নিয়ে এরকম বাল্য বিয়ের ঘটনা ঘটেই চলেছে। শহরের মধ্যেই বাল্য বিবাহের কারণে মেধাবী শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবনে ধাক্কা খাওয়া দুঃখজনক।
বিদ্যালয়ের শিক আজম জানান, ‘পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানেই কামরুন্নাহার স্বাভাবিকভাবে অংশ নিতে পারেনি। ওই অনুষ্ঠানে তাকে আলাদ চেয়ার দিয়ে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিয়ের কারণে তার স্কুলে আসা যাওয়াও ছিল অনিয়মিত’। বিদ্যালয়ের প্রধান শিকিক্ষা কবিতা চন্দ জানান, ‘এটি আমাদের জন্য দূর্ভাগ্যজনক। একজনের জন্য শতভাগ সফলতা পাওয়া গেল না’। অল্প বয়সেই কামনুরের বিয়ে দেয়ার জন্য তার অভিভাবকের প্রতি তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এ বছর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
থেকে পরীায় অংশ নিয়েছিলো ৯৫ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৯৪ জনই কৃতকার্য হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫০ জন। বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার নামোরাজারামপুরের অদুদা কামনুর রসায়ন বিষয়ে অকৃতকার্যতা বাধা হয়ে দাড়ায় বিদ্যালয়েল শতভাগ সফলতায়। বিদ্যালয় ও কামনুরের পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, নবম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় মেধাবী এই শিক্ষার্থীর পারিবারিকভাবেই বিয়ে হয়ে যায়। কিন্তু লেখাপড়ায় চরম আগ্রহী কামনুর তার লেখা পড়া বন্ধ করেনি। তার অদম্য ইচ্ছেই চালিয়ে গেছে লেখাপড়া। এরই মাঝে সে সন্তান গর্ভে ধারণ করে। সন্তান গর্ভে নিয়েই অংশ নেয় পরীক্ষায়। অনেক কষ্টেই পরীক্ষাগুলোয় অংশ নিলেও রাসায়ন পরীক্ষার আগের দিন প্রসব বেদনা উঠলে একটি কিনিকে সিজারিয়ান অপারেশন করা হয়। সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার পরের দিন কামনুর অংশ নেয় রসায়ন পরীক্ষায়। কিন্তু কাংখিত হয়নি উত্তর পত্র। ফলাফল রসায়নে অকৃতকার্য।
সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই পাশের দিক থেকে শতভাগ সফলতার ব্যাপারে আশাবাদি হলেও এক মেধাবী শিক্ষার্থী কামনুরের অনাকাংখিত ফলাফল তাদের আশাহত করেছে। বিদ্যালয়েল এক শিক্ষক বলেন, পৌরসভার সনদ নিয়ে এরকম বাল্য বিয়ের ঘটনা ঘটেই চলেছে। শহরের মধ্যেই বাল্য বিবাহের কারণে মেধাবী শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবনে ধাক্কা খাওয়া দুঃখজনক।
বিদ্যালয়ের শিক আজম জানান, ‘পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানেই কামরুন্নাহার স্বাভাবিকভাবে অংশ নিতে পারেনি। ওই অনুষ্ঠানে তাকে আলাদ চেয়ার দিয়ে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিয়ের কারণে তার স্কুলে আসা যাওয়াও ছিল অনিয়মিত’। বিদ্যালয়ের প্রধান শিকিক্ষা কবিতা চন্দ জানান, ‘এটি আমাদের জন্য দূর্ভাগ্যজনক। একজনের জন্য শতভাগ সফলতা পাওয়া গেল না’। অল্প বয়সেই কামনুরের বিয়ে দেয়ার জন্য তার অভিভাবকের প্রতি তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন