চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাদিত্বে দায়ের করা ধর্ষণ মামলার স্বাক্ষী দিতে এসে এসিড সন্ত্রাসের শিকার হয়ে হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে ওই মামলার স্বাক্ষী তরুণী শ্রীমতি অঞ্জনা কর্মকার (৩০)। ভোলাহাট উপজেলার মুশরীভূজা গ্রামের
বিভুতি ভূষন কর্মকারের মেয়ে অঞ্জনা রোবরার সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের রেলস্টেশনের পার্শ্ববর্তী এলাকার প্রান্তিক পাড়ায় একদল দৃবৃত্তের নির্মমতার শিকার হন। এ ঘটনায় সদর থানায় একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সুত্র জানায়, রোববার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে অঞ্জনা নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা আইনে দায়ের হওয়া একটি ধর্ষণ মামলার স্বাক্ষী দিতে ভোলাহাট থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে আসে। বাস থেকে নেমে আদালতের দিকে যাওয়ার সময় প্রান্তিকপাড়া এলাকায় একদল দুস্কৃতিকারী তাকে লক্ষ্য করে এসিড নিপে করে। এতে তার মুখমণ্ডল ও শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। দ্রুত স্থানীয় লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতর অঞ্জনা বললেন, ‘ মামলার স্বাক্ষী দেয়ার জন্য সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ধর্ষণ মামলার আসামী দিলিপ চন্দ্র ও প্রেম কুমারসহ কয়েকজন আমার পিছু নেই। যে বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আসছিলাম সে বাসে আমার সিটের পাশে একটি মেয়েও বসা ছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌছার সময় ওই মেয়েটি আমাকে বাস থেকে তাড়াতাড়ি নামার জন্য তাড়া দিচ্ছিল। এরপর বাস থেকে নেমে কোর্টের দিকে যেতেই হঠাৎ করেই কয়েকজন আমাকে ঘিরে ফেলে এবং এসিড ছুড়ে দিয়ে পারিয়ে যায়। বাসের পাশের সিটে থাকা মেয়েটিও পালিয়ে যায়’। স্থানীয়রা জানায়, এসিডে আক্রান্ত হবার পর পরই অঞ্জনা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে চিৎকার করে গড়াগাড়ি করতে থাকে। ওই সময় সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। দ্রুত তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সার্কেল এসপি শাকিলুজ্জামান, সদর থানার ওসি গোলাম মর্তুজা ও এসআই মাহবুবুর রহমান হাসপাতালে যান এবং অঞ্জনার জবানবন্দি রের্কড করেন। বিকেলে এ ঘটনায় সদর থানায় একটি মামলা হয়েছে।
বিভুতি ভূষন কর্মকারের মেয়ে অঞ্জনা রোবরার সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের রেলস্টেশনের পার্শ্ববর্তী এলাকার প্রান্তিক পাড়ায় একদল দৃবৃত্তের নির্মমতার শিকার হন। এ ঘটনায় সদর থানায় একটি মামলা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সুত্র জানায়, রোববার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে অঞ্জনা নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা আইনে দায়ের হওয়া একটি ধর্ষণ মামলার স্বাক্ষী দিতে ভোলাহাট থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে আসে। বাস থেকে নেমে আদালতের দিকে যাওয়ার সময় প্রান্তিকপাড়া এলাকায় একদল দুস্কৃতিকারী তাকে লক্ষ্য করে এসিড নিপে করে। এতে তার মুখমণ্ডল ও শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। দ্রুত স্থানীয় লোকজন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতর অঞ্জনা বললেন, ‘ মামলার স্বাক্ষী দেয়ার জন্য সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ধর্ষণ মামলার আসামী দিলিপ চন্দ্র ও প্রেম কুমারসহ কয়েকজন আমার পিছু নেই। যে বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আসছিলাম সে বাসে আমার সিটের পাশে একটি মেয়েও বসা ছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌছার সময় ওই মেয়েটি আমাকে বাস থেকে তাড়াতাড়ি নামার জন্য তাড়া দিচ্ছিল। এরপর বাস থেকে নেমে কোর্টের দিকে যেতেই হঠাৎ করেই কয়েকজন আমাকে ঘিরে ফেলে এবং এসিড ছুড়ে দিয়ে পারিয়ে যায়। বাসের পাশের সিটে থাকা মেয়েটিও পালিয়ে যায়’। স্থানীয়রা জানায়, এসিডে আক্রান্ত হবার পর পরই অঞ্জনা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে চিৎকার করে গড়াগাড়ি করতে থাকে। ওই সময় সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। দ্রুত তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সার্কেল এসপি শাকিলুজ্জামান, সদর থানার ওসি গোলাম মর্তুজা ও এসআই মাহবুবুর রহমান হাসপাতালে যান এবং অঞ্জনার জবানবন্দি রের্কড করেন। বিকেলে এ ঘটনায় সদর থানায় একটি মামলা হয়েছে।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন