চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের মহানন্দা তীরবর্তী গোহালবাড়ী এলাকায় একটি মেছো বাঘকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে স্থানীয়রা। সেচকাজের একটি গভীর নলকূপের চালকের উপর বাঘের হামলার পর সোমবার রাতে গ্রামবাসী জোটবেধে
বাঘটিকে মেরে নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছে।
স্থানীয় সুত্র জানায়, গোহালবাড়ী গভীর নলকূপ স্কীমের চালক একই ইউনিয়নের দুর্গাপুরের রুহুল আমিন (৪২) রোববার রাতে স্কীম ঘরের বাইরে শুয়ে থাকার সময় একটি মেছো বাঘ তার উপর বিকট গর্জন করে হামলা করে। এসময় রুহুলের চিৎকারে গ্রামবাসী ছুটে আসলে বাঘটি গভীর নলকূপের সেচক্যানেলের একটি গর্তে ঢুকে পড়ে। রুহুল আমীন জানায়, ওই রাতে বাঘটি চার দফা গর্ত থেকে বের হয়ে গর্জন করে। সোমবার স্থানীয়রা সেচক্যানেলের গর্তে প্রথমে ধোঁয়া দিয়ে এবং পরে বাঁশ দিয়ে আঘাত করে বাঘটিকে মেরে ফেলে। পরে মরা বাঘটিকে মহানন্দা নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
স্থানীয়রা জানায়, মেরে ফেলা বাঘটি মহিলা বাঘ। এখানে পুরুষ বাঘও রয়েছে। বাঘ আতংকে তারা সেচ ক্যানেলের মুখগুলো বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে রেখেছে। রুহুল জানায়, কয়েকদিন আগে পার্শ্ববর্তী মাঠে দিনের বেলায় কৃষকরা ধানের েেত ৪টি বাঘের বাচ্চা দেখতে পায় এবং সেগুলোকে মেরে ফেলে। এর আগেও বাঘ ধরা পড়েছিল এখানে।
বাঘটিকে মেরে নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছে।
স্থানীয় সুত্র জানায়, গোহালবাড়ী গভীর নলকূপ স্কীমের চালক একই ইউনিয়নের দুর্গাপুরের রুহুল আমিন (৪২) রোববার রাতে স্কীম ঘরের বাইরে শুয়ে থাকার সময় একটি মেছো বাঘ তার উপর বিকট গর্জন করে হামলা করে। এসময় রুহুলের চিৎকারে গ্রামবাসী ছুটে আসলে বাঘটি গভীর নলকূপের সেচক্যানেলের একটি গর্তে ঢুকে পড়ে। রুহুল আমীন জানায়, ওই রাতে বাঘটি চার দফা গর্ত থেকে বের হয়ে গর্জন করে। সোমবার স্থানীয়রা সেচক্যানেলের গর্তে প্রথমে ধোঁয়া দিয়ে এবং পরে বাঁশ দিয়ে আঘাত করে বাঘটিকে মেরে ফেলে। পরে মরা বাঘটিকে মহানন্দা নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
স্থানীয়রা জানায়, মেরে ফেলা বাঘটি মহিলা বাঘ। এখানে পুরুষ বাঘও রয়েছে। বাঘ আতংকে তারা সেচ ক্যানেলের মুখগুলো বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে রেখেছে। রুহুল জানায়, কয়েকদিন আগে পার্শ্ববর্তী মাঠে দিনের বেলায় কৃষকরা ধানের েেত ৪টি বাঘের বাচ্চা দেখতে পায় এবং সেগুলোকে মেরে ফেলে। এর আগেও বাঘ ধরা পড়েছিল এখানে।
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন