বিকেলে জেলা প্রশাসকের কাছে আপত্তি প্রতিবেদ জমা দেয়ার আগে জেলা প্রশসাক কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত সমাবেশে পল্লী বিদ্যুৎ উন্নয়ন সংগ্রাম পরিষদের নেতা গোলাম রাব্বানী বলেন, কানসাট ইউনিয়নের ৮০ভাগ মানুষ কৃষিজীবী এবং দরিদ্র, পৌরসভায় উন্নীত হলে এলাকার উন্নয়ন হলেও কৃষকদের ওপর পৌরকর, পৌরভূমির খাজনা বহুগুণে বেড়ে যাবে। অতিরিক্ত করের বোঝা দরিদ্র মানুষের পে পরিশোধ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। তিনি অভিযোগ করেন, কানসাটকে পৌরসভায় উন্নীতকরণের পালম্বী সরকারী দলের নেতারা, তাদের নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়নে জনগণের মতামত উপো করে বাম হাত ডান হাতের টিপ সহি জাল করে গণস্বার নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের মতামতকে উপাে করে কানসাট ইউনিয়নকে যদি পৌরসভায় উন্নীত করা হয়, তবে অতীতের বিদ্যুৎ আন্দোলনের মত কানসাটের বীর জনতা তা প্রতিহত করবে। আমরা এখনও শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্যেই রয়েছি। এর অংশ হিসেবে সমাবেশ, গণস্বার সম্বলিত আপত্তিনামা জেলা প্রশাসকের নিকট পেশ করছি। কিন্তু জনমত উপো করলে তারা রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। তিনি সমাবেশ থেকে কানসাট, মোবারকপুর, চকর্কীতি, ধাইনগর, শ্যামপুর, শাহবাজপুর ও দায়পুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদকে নিয়ে পৃথক উপজেলাসহ পৃথক নতুন একটি সংসদীয় এলাকা তৈরীর দাবি জানান। পাশাপাশি কানসাটকে অর্ন্তুভুক্ত করে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনী তপশীল দ্রুত প্রকাশের জোর দাবী জানান।
পোষ্ট/অলক/চাঁপাই
0 comments :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন