বৃহস্পতিবার মোহনপুরের রহিমুদ্দিনকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতারকৃত আসামি মাষ্টার রতন কুমারের সঠিক বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির দাবিতে উপজেলাবাসি থানার মোড়ে মানব বন্ধন করেছেন। বিকালে উপজেলার বিভিন্ন পেশার মানুষ বাকশিমইল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ থেকে মানব বন্ধন বের করে উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদর্শন করে থানার মোড়ে রাস্তার দু-পাশে দাঁড়িয়ে মানব বন্ধন কর্মসূচী পালন করেন। এ সময় গ্রেফতারকৃত আসামি মাষ্টার রতন কুমারের সঠিক বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বাকশিমইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাবুব আর রশিদ, সাবেক চেয়ারম্যান প্রধান শিক আব্দুল জলিল মোল্লা, ইউপি সদস্য রামকুমার প্রাং, আলী মাষ্টার, নারায়ন প্রাং, মাদন কুমার,সুশীল কুমার, নিহত রহিমুদ্দিনের পুত্র সেনা সদস্য নুর আমিন, আব্দুল আলিম শেখ, ওহাব আলী, শামসুল প্রমুখ। দায়েরকৃত মামলার সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যাধরপুর গ্রামের মহেন্দ্রাথ সরকারের পুত্র মাষ্টার রতন কুমার (৩৮) একই গ্রামের জনৈক এক হিন্দু বিবাহিত নারীর সাথে প্রেম ঘটিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ২০ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে রহিমুদ্দিন রাইফেল (৫০) কে যৌন উত্তোজিত তরল হর্সের সাথে ১৩ টি ঘুমের ট্যালেট পান করায়।
এক পর্যায়ে রহিমুদ্দিন নিহত হলে হত্যাকারি মাষ্টার রতন কুমার রহিমুদ্দিনের গায়ে থাকা চাঁদর দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে সাবাই বিলে সরিষার খেতে লাশ ফেলে রাখে যায়। নিহত রহিমুদ্দিন রাইফেলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন এবং সেন্ডেল নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের কালিতলা ব্রীজের পাশে এক ডুবাই ফেলে দেয়। পরদিন লাশ উদ্ধার করে রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার মোঃ তওফিক মাহবুব চৌধুরী ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে দ্রুত প্রকৃত হত্যাকারিকে খোঁজে বের করে গ্রেফতারের জন্য মোহনপুর থানা পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেন। জেলা পুলিশ সুপারে সহযোগিতায় মোহনপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকিরুল ইসলাম এর নিদের্শে মামলা আয়ু এস,আই বেলাল সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গত ২২ ডিসেম্বর দুপুর ২ টার সময় মাষ্টার রতন কুমারকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করে তথ্য অনুসারে নিহত আব্দুর রহিমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, হর্সেও বোটল ও সেন্ডেল উদ্ধার করে। নিহত আব্দুর রহিমুদ্দিন রাইফেল মান্দা উপজেলার শঙ্করপুর গ্রামের কালু মন্ডলের পুত্র মোহনপুর উপজেলার বিদ্যাধর পুর গ্রামের আব্দুর রহমানের মেয়েকে বিয়ে করেন ৭/৬ বছর ধরে বিদ্যাধরপুর শ্বশুর বাড়ির পাশে জমি কিনে বসবাস করে আসছিল।
এক পর্যায়ে রহিমুদ্দিন নিহত হলে হত্যাকারি মাষ্টার রতন কুমার রহিমুদ্দিনের গায়ে থাকা চাঁদর দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে সাবাই বিলে সরিষার খেতে লাশ ফেলে রাখে যায়। নিহত রহিমুদ্দিন রাইফেলের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন এবং সেন্ডেল নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের কালিতলা ব্রীজের পাশে এক ডুবাই ফেলে দেয়। পরদিন লাশ উদ্ধার করে রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার মোঃ তওফিক মাহবুব চৌধুরী ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে দ্রুত প্রকৃত হত্যাকারিকে খোঁজে বের করে গ্রেফতারের জন্য মোহনপুর থানা পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেন। জেলা পুলিশ সুপারে সহযোগিতায় মোহনপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকিরুল ইসলাম এর নিদের্শে মামলা আয়ু এস,আই বেলাল সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গত ২২ ডিসেম্বর দুপুর ২ টার সময় মাষ্টার রতন কুমারকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করে তথ্য অনুসারে নিহত আব্দুর রহিমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, হর্সেও বোটল ও সেন্ডেল উদ্ধার করে। নিহত আব্দুর রহিমুদ্দিন রাইফেল মান্দা উপজেলার শঙ্করপুর গ্রামের কালু মন্ডলের পুত্র মোহনপুর উপজেলার বিদ্যাধর পুর গ্রামের আব্দুর রহমানের মেয়েকে বিয়ে করেন ৭/৬ বছর ধরে বিদ্যাধরপুর শ্বশুর বাড়ির পাশে জমি কিনে বসবাস করে আসছিল।