মোঃ মাহ্ফুজুর রহমান, রাজশাহী
প্রতিনিধিঃ এবছর পুঠিয়া উপজেলায় সরিষার চাষের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা
রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় উপজেলার বিভিন্ন মাঠ সরিষা ভরে উপঠেছে। যেন
হলুদের বিছানা। সে এক নয়নাভিরাম দৃশ্য। সরিষা ও সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধির
কারণে এলাকর কৃষকরা অনেক বেশী জমিতে সরিষা আবাদ করেছে। ফলনও বাম্পার হওয়ার
হওয়ার আশা করছে তারা। পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই সরিষা কৃষকের ঘরে উঠবে।
জানা গেছে, সরিষার ফুল বের হওয়ার আগে কচিডগা ভেঙ্গে শাক হিসেবে বিক্রি
করছেন অনেক কৃষক। সুস্বাদু হওয়ায় সরিষা শাকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কৃষক
শুধু বিক্রির জন্য নয়, নিজেদের প্রয়োজনে সরিষা আবাদ বেশী করেছে। সয়াবিন
তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে উপজেলর কৃষকেরা বেশ কয়েক বছর ধরে কৃষকেরা সরিষা
চাষ করছে। কৃষকেরা তাদের নিজেদের বছরের চাহিদা মিটিয়ে বিক্রি বাজারে বিক্রি
করেন। মাঠের চিত্র বদলে গেছে সরিষার নয়নাভিরাম দৃশ্যে।
পুঠিয়া উপজেলার বিভিন্ন মাঠে গিয়ে দেখা গেছে কৃষকরা সরিষার জমি পরিচর্যা করছেন। পুঠিয়া উপজেলার নওপাড়া গ্রামের কৃষক নরেশ চন্দ্র জানান, সরিষা এমনই একটি ফসল যা মাঠের পরিচর্যায় বেশী ফলন পাওয়া যায়। এ জন্য আমরা মাঠে পরিচর্যা কাজে বেশী সময় দিচ্ছি। একই এলাকার কৃষক আল-আমিন জানান আবহাওয়া ঠিকমত থাকলে সরিষার বাম্পার ফলন পাব আমরা। রোপা আমন আবাদের বাম্পার ফলনের পর দাম না পাওয়ায় সরিষার আবাদ দিয়ে ধানের লোকসানের পরিমান কিছুটা কমে যাবে বলে তারা জানায়। পুঠিয়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানাগেছে, চলতি মৌসুমে পুঠিয়ায় মোট ১১০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের করা হয়েছে। প্রতি হেক্টোর জমিতে ১.৮ মেট্রিক্টন উৎপাদন লক্ষেমাত্রা ধরা হয়েছে। গত বছর উপজেলার ১৮২০ হেক্টোর জমিতে সরিষার চাষ করা হয়েছিল। এবার সরিষার কম আবাদ হওয়ার কারণ হিসাবে জানাগেছে কৃষকেরা সরিষার পাশাপাশি গম ও মসুড় চাষ করছে। পুঠিয়া উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকার্তা আজিম উদ্দিন জানান, আবহওয়া ও সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে বেশী ফলন পাওয়া যাবে।
পুঠিয়া উপজেলার বিভিন্ন মাঠে গিয়ে দেখা গেছে কৃষকরা সরিষার জমি পরিচর্যা করছেন। পুঠিয়া উপজেলার নওপাড়া গ্রামের কৃষক নরেশ চন্দ্র জানান, সরিষা এমনই একটি ফসল যা মাঠের পরিচর্যায় বেশী ফলন পাওয়া যায়। এ জন্য আমরা মাঠে পরিচর্যা কাজে বেশী সময় দিচ্ছি। একই এলাকার কৃষক আল-আমিন জানান আবহাওয়া ঠিকমত থাকলে সরিষার বাম্পার ফলন পাব আমরা। রোপা আমন আবাদের বাম্পার ফলনের পর দাম না পাওয়ায় সরিষার আবাদ দিয়ে ধানের লোকসানের পরিমান কিছুটা কমে যাবে বলে তারা জানায়। পুঠিয়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানাগেছে, চলতি মৌসুমে পুঠিয়ায় মোট ১১০০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদের করা হয়েছে। প্রতি হেক্টোর জমিতে ১.৮ মেট্রিক্টন উৎপাদন লক্ষেমাত্রা ধরা হয়েছে। গত বছর উপজেলার ১৮২০ হেক্টোর জমিতে সরিষার চাষ করা হয়েছিল। এবার সরিষার কম আবাদ হওয়ার কারণ হিসাবে জানাগেছে কৃষকেরা সরিষার পাশাপাশি গম ও মসুড় চাষ করছে। পুঠিয়া উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকার্তা আজিম উদ্দিন জানান, আবহওয়া ও সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে বেশী ফলন পাওয়া যাবে।