গত ২৮ ফেব্র“য়ারীতে কানসাট পলী বিদ্যুতে জামায়াত শি বিরের তান্ডবের পর থেকে অদ্যবধি শিবগঞ্জের প্রায় ৪লাখ ে মাবাইল ফোন ব্যবহারকারী চার্জ করার ব্যাপারে চরম বিপাবে পড়েছে।
গত দুই দিন উপজেলার প্রায় ৫০ টি বাজারে সরজমিনে ঘুরে শত শত মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে.বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন থাকার ফলে তারা মোবাইল নিয়ে চার্জ করার জন্য বিভিন্ন স্থানে ছুটাছুটি করছে।
বাজারে ও মহলায় জেনারেটোর ে মশিনের সাহায্যে মোবাইল ফোন প্রতি ১০ টাকানিয়ে চার্জ করা হচ্ছে। প্রতিটি দোকানে ৩৫-৪০ টি করে ে মাবাইল ফোন চার্জে দেয়া আছে। সকাল ৯ থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত একটানা ১২ ঘন্টায় ৩সিফটে মোবাইল ফোন চার্জ করা হচ্ছে। এ ভাবেই প্রতিটি দোকানদার দিনে ১৪শ থেকে ১৬ শ টাকা আয় করছে। যাদের টাকা নেই তারা ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার পথ অতিক্রমকরে আত্মীয়ের বাড়িতে মেক্ষাইল ফোন চার্জ করে বাড়ি ফিরছে। কেউ কেউ মেক্ষাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। টাকা দিয়ে মোবাইল ফোন চার্জ করা বাজার গুলি হচ্ছে কানসাট. আব্বাস বাজার. করিম বাজার. ধোপপুকুর. সোনামসজিদ. মোবারকপুর. গোলাপ বাজার. গোলাপের হাট. খাসের হাট. শ্যামপুর বাজার. গাহাপাড়া বাজার. ঠুঠাপাড়া বাজার, তারাপুর বাজার. জগনাথপুর বাজার. দূর্লভপুর বাজার,মনাকষা হাট, আড়গাড়া হাট, সাহাবাজপুর হাট, শান্তির মোড়. হাজারবিঘির হাট.আটরশিয়া হাট. দ্বোভাগীরহাটসহ প্রায় ৫০ টি বাজারে একই চিত্র দেখা গেছে।
গতকাল সাহাপাড়া বাজারে সিংনগর গ্রামের ইসমাইলের ছেলে শওকাত জানান গত ২৮ ফেব্র“য়ারী হতে প্রতিদিন প্রায় ৬০ টি মোবাইল ফোন চার্জ করে ফোন প্রতি ১০ টাকা করে আদায় খরচ বাদে দুই শ টাকা আয় করছি।
একই সুরে কথা বললেন সাহাপাড়া বাজারের ২০টি দোকানদার। মোবাইল ফোন চার্জ করতে এসে ঠুঠ াপড়ারসফিকুল দৈনিক ইত্তেফাককে জানান প্রতিদিন বিকাল ৪টায় মোবাইল ফোন চার্জ করতে আসি এবং রাত ১০ টার সময় বাড়ি যেতে পারি।
একইভাবে হরয়ানীর কথা স্বীকার করলেন চককীর্তি স্কুল এ্যান্ড কলেজের শিক তরুন. কানসাটের ভাষ্যকার শরিফুল. সোনামসজিদের আফজাল. বিনোদপুরের ইসমাইল, শ্যামপুরের শহিদুল, আটরশিয়ার মোফাজ্জল সহ শতাধিক বিভিন্ন পেশার মানুষ।
গত দুই দিন উপজেলার প্রায় ৫০ টি বাজারে সরজমিনে ঘুরে শত শত মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে.বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন থাকার ফলে তারা মোবাইল নিয়ে চার্জ করার জন্য বিভিন্ন স্থানে ছুটাছুটি করছে।
বাজারে ও মহলায় জেনারেটোর ে মশিনের সাহায্যে মোবাইল ফোন প্রতি ১০ টাকানিয়ে চার্জ করা হচ্ছে। প্রতিটি দোকানে ৩৫-৪০ টি করে ে মাবাইল ফোন চার্জে দেয়া আছে। সকাল ৯ থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত একটানা ১২ ঘন্টায় ৩সিফটে মোবাইল ফোন চার্জ করা হচ্ছে। এ ভাবেই প্রতিটি দোকানদার দিনে ১৪শ থেকে ১৬ শ টাকা আয় করছে। যাদের টাকা নেই তারা ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার পথ অতিক্রমকরে আত্মীয়ের বাড়িতে মেক্ষাইল ফোন চার্জ করে বাড়ি ফিরছে। কেউ কেউ মেক্ষাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। টাকা দিয়ে মোবাইল ফোন চার্জ করা বাজার গুলি হচ্ছে কানসাট. আব্বাস বাজার. করিম বাজার. ধোপপুকুর. সোনামসজিদ. মোবারকপুর. গোলাপ বাজার. গোলাপের হাট. খাসের হাট. শ্যামপুর বাজার. গাহাপাড়া বাজার. ঠুঠাপাড়া বাজার, তারাপুর বাজার. জগনাথপুর বাজার. দূর্লভপুর বাজার,মনাকষা হাট, আড়গাড়া হাট, সাহাবাজপুর হাট, শান্তির মোড়. হাজারবিঘির হাট.আটরশিয়া হাট. দ্বোভাগীরহাটসহ প্রায় ৫০ টি বাজারে একই চিত্র দেখা গেছে।
গতকাল সাহাপাড়া বাজারে সিংনগর গ্রামের ইসমাইলের ছেলে শওকাত জানান গত ২৮ ফেব্র“য়ারী হতে প্রতিদিন প্রায় ৬০ টি মোবাইল ফোন চার্জ করে ফোন প্রতি ১০ টাকা করে আদায় খরচ বাদে দুই শ টাকা আয় করছি।
একই সুরে কথা বললেন সাহাপাড়া বাজারের ২০টি দোকানদার। মোবাইল ফোন চার্জ করতে এসে ঠুঠ াপড়ারসফিকুল দৈনিক ইত্তেফাককে জানান প্রতিদিন বিকাল ৪টায় মোবাইল ফোন চার্জ করতে আসি এবং রাত ১০ টার সময় বাড়ি যেতে পারি।
একইভাবে হরয়ানীর কথা স্বীকার করলেন চককীর্তি স্কুল এ্যান্ড কলেজের শিক তরুন. কানসাটের ভাষ্যকার শরিফুল. সোনামসজিদের আফজাল. বিনোদপুরের ইসমাইল, শ্যামপুরের শহিদুল, আটরশিয়ার মোফাজ্জল সহ শতাধিক বিভিন্ন পেশার মানুষ।